দূরত্ব বেড়েও বাড়ে না! স্ত্রীকে শাস্তি দিতে চেয়েছিল ঋদ্ধি। কিন্তু শেষমেশ তা হল কই! বরং তাকে আগলাতে গিয়ে চোটপ্রাপ্ত সে। নিরুপায় খড়ি মত্ত স্বামীকে বাড়ি ফেরাতে রাহুলের সাহায্য নেয়। আর সেই সুযোগেরই সদ্ব্যবহার করে চায় ঋদ্ধির ছোট ভাই। আরও একবার ঋদ্ধি-খড়ির সম্পর্কে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করে। সফল হয় না যদিও। বিবাদের মাঝেই আরও কাছাকাছি তারা। রাগেই যেন অনুরাগের ছোঁয়া।
অন্য দিকে, বনি-কুণালকে ঘিরে সমস্যা যেন বেড়েই চলেছে। শাড়ি ত্যাগ করে ফের স্বমহিমায় সিংহ রায় বাড়ির ছোট বৌ। শার্ট-প্যান্ট পরে উপস্থিত অতিথিদের মাঝে। ফের তিরস্কার জোটে তার। অবশেষে বাড়ির কর্তার নির্দেশে ফুলশয্যার আয়োজন। মধুজা যদিও তা মেনে নিতে পারেনি। জানিয়ে দেয়, বনিকে কোনও ভাবেই পুত্রবধূর স্বীকৃতি দেবে না সে।
একই ঘরে রাত্রিযাপন নবদম্পতির। কুণালের মনে তখনও দ্বিধা। প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে এক বিছানায়? কিছুতেই যেন মন সায় দিচ্ছে না। বনি যদিও জানিয়ে দেয়, ধারাবাহিকের নায়িকাদের মতো মাটিতে মাদুর পেতে শোবে না সে। প্রথমে খানিক রাগলেও মুহূর্তেই দমে যায় কুণাল।
তবে কি ধীরে ধীরে কাছে আসবে তারা? শুরু হবে প্রেমের অধ্যায়? এখন সেটাই দেখার।