জমিয়ে পুজো কাটিয়েছেন যিশু ও নীলাঞ্জনা সেনগুপ্ত। পুজোর প্রতিটি দিনই ধরাবাঁধা নিয়ম ছিল সবান্ধবে আড্ডা ও ভুরিভোজের। বাড়িতেই বসেছে রঙিন সেইসব সন্ধ্যার আসর। তাঁদের আমন্ত্রণে একেকদিন সেইসব পার্টিতে হাজির হয়েছেন কখনও রুদ্রনীল ঘোষ কখনও না মীর, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের। তালিকায় ছিলেন গৌরব চক্রবর্তী, ঋদ্ধিমা ঘোষরাও। এরপর দশমীর দিন সিঁদুর খেলা তো ছিলই। তবে দুর্গাপুজো মিটলেও ছুটি যেন এখনও মেটেনি সেনগুপ্ত পরিবারের। দশমীর পরদিনই অর্থাৎ একাদশীতে সপরিবারে মলদ্বীপ উড়ে গেছেন যিশু এবং নীলাঞ্জনা। আদ্যপান্ত ছুটি কাটাতে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন জনপ্রিয় পরিচালক অরিন্দম শীলও। তিনিও অবশ্য তাঁর পরিবারকে নিয়েই সেনগুপ্ত পরিবারের সফরসঙ্গী হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে মলদ্বীপ এখন যেন পর্যটকদের 'প্যারাডাইজ' হয়ে উঠেছে। বলি-তারকাদের পাশাপাশি একাধিক টলিপাড়ার নামিদামি ব্যক্তিত্বদেরও আজকাল প্রায়শই এই দ্বীপের ইতিউতি ছুটি কাটাতে দেখা যাচ্ছে। কিছু দিন আগেই সেখান থেকে ঘুরে এলেন রাজ চক্রবর্তী ও শুভশ্রী। ছেলে ঝিনুক ও তাঁর বান্ধবীকে নিয়ে মলদ্বীপে হাজির হয়েছিলেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ও। তাঁদের ছুটি কাটানোর বিভিন্ন ছবি উঠে এসেছে নেটপাড়ায়।
ফেরা যাক যিশু-অরিন্দমের কথায়। দু'জনেই যে ভরপুর ছুটির মেজাজে রয়েছেন তা অরিন্দমের ইনস্টাগ্রামের দেওয়ালে পোস্ট করা ছবির দিকে এক ঝলক তাকালেই দিব্যি টের পাওয়া যাবে। সেখানে একাধিক ছবিতে উঠে এসেছে একেবারে ঘরোয়া ভঙ্গিতে সেনগুপ্ত এবং শীল পরিবারের একসঙ্গে হুল্লোড়ের মেজাজে আড্ডা, পার্টি করার নানান মুহূর্তের ছবি। সেই ছবিতে যিশু-নীলাঞ্জনার দুই মেয়ে সারা, জারাকেও দেখা গেছে। ছবিতে রয়েছেন 'শবর' এর পরিচালকের স্ত্রী শুক্লা শীল-ও।