এমনিতেই বেশ কয়েকদিন ধরে পেগাসাস নিয়ো তোলপাড় গোটা দেশ। ফোনে আড়িপাতায় মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছে বিরোধী দলগুলো। আর এবার তাতেই যেন কলকাঠি নাড়ল কঙ্গনা রানাওয়াত। তাঁর করা ইনস্টা স্টোরি নিয়েই ফের বিতর্কের কালো মেঘ করল ভারতের আকাশে।
ভারতের ৪০ জনের বেশি নামী সাংবাদিকের ফোন নম্বর লিক হওয়ার জল্পনা চলছে দেশজুড়ে। সঙ্গে রাজনৈতিক দলের বিরোধী নেতা ও বড় ব্যবসায়ীরা তো আছেনই। আর এর পুরো দোষ গিয়ে পড়েছে মোদী সরকারের ঘাড়ে। কিছুটা যেন আত্মপক্ষ (পড়ুন বিজেপি-পক্ষ) সমর্থনের সুরেই নিজের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন কঙ্গনা রানাওয়াত। লিখেছেন, ‘রাজার অধিকার, বিশেষ ক্ষমতা ও কাজ’ প্রজাদের দিকে নজর রাখা। পুরনো সময় থেকেই সাধারণ মানুষের মন বোঝার জন্য এমনটা হয়ে আসছে। ‘পুরনো সময়তেও রাজা ছদ্মবেশে তাঁর দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতেন সাধারণের খোঁজ-খবর নিতে। তাঁরা কী ব্যাপারে কথা বলছে জানতে। এটা তো দেশ চালানোরই একটা অঙ্গ। রামায়ণেও তো তেমনটাই দেখানো হয়েছে। যেখানে রাম জানতে পেরেছেন সীতা-কে নিয়ে তাঁর প্রজারা কী ভাবছে’। যদিও এর পরেই কঙ্গনা জানিয়ে দিয়ে তাঁর এই পোস্টের সঙ্গে পেগাসাস-এর কোনও সম্পর্ক নেই। যদিও তা মানতে নারাজ নেট-নাগরিকরা।
এমনিতেই বেশ কয়েকদিন ধরে পেগাসাস নিয়ো তোলপাড় গোটা দেশ। ফোনে আড়িপাতায় মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছে বিরোধী দলগুলো। আর এবার তাতেই যেন কলকাঠি নাড়ল কঙ্গনা রানাওয়াত। তাঁর করা ইনস্টা স্টোরি নিয়েই ফের বিতর্কের কালো মেঘ করল ভারতের আকাশে।
ভারতের ৪০ জনের বেশি নামী সাংবাদিকের ফোন নম্বর লিক হওয়ার জল্পনা চলছে দেশজুড়ে। সঙ্গে রাজনৈতিক দলের বিরোধী নেতারা তো আছেনই। আর এর পুরো দোষ গিয়ে পড়েছে মোদী সরকারের ঘাড়ে। কিছুটা যেন আত্মপক্ষ (পড়ুন বিজেপি-পক্ষ) সমর্থনের সুরেই নিজের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন কঙ্গনা রানাওয়াত। লিখেছেন, ‘রাজার অধিকার, বিশেষ ক্ষমতা ও কাজ’ প্রজাদের দিকে নজর রাখা। পুরনো সময় থেকেই সাধারণ মানুষের মন বোঝার জন্য এমনটা হয়ে আসছে। ‘পুরনো সময়তেও রাজা ছদ্মবেশে তাঁর দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতেন সাধারণের খোঁজ-খবর নিতে। তাঁরা কী ব্যাপারে কথা বলছে জানতে। এটা তো দেশ চালানোরই একটা অঙ্গ। রামায়ণেও তো তেমনটাই দেখানো হয়েছে। যেখানে রাম জানতে পেরেছেন সীতা-কে নিয়ে তাঁর প্রজারা কী ভাবছে’। যদিও এর পরেই কঙ্গনা জানিয়ে দিয়ে তাঁর এই পোস্টের সঙ্গে পেগাসাস-এর কোনও সম্পর্ক নেই। যদিও তা মানতে নারাজ নেট-নাগরিকরা। |#+|
বাংলার ভোটে বিজেপির হারের পর মমতার সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক টুইট করায় বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগে তাঁকে বরখাস্ত করা হয়েছে টুইটার থেকে। আজীবনের জন্য মুছে দেওয়া হয়েছে তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টটি। কিন্তু বিতর্ক ছেড়ে বেরোতে তিনি রাজি নন কখনোই। তাই তো বর্তমানে নিজের মত প্রকাশের মাধ্যম বানিয়েছেন ইনস্টাগ্রাম-কে। সঙ্গে জানিয়েছেন, ‘আমি নিশ্চিত কোনও দিন ইনস্টাগ্রাম থেকেও আমাকে ব্যান করে দেওয়া হবে… আর সেটা বেশ গর্বের একটা ব্যাপার হবে কিন্তু!’