খড়কুটো: ‘ওই মায়াটাই সর্বনেশে’, ফুলশয্যার রাতে গুনগুনকে মনের কথা বলে দিল বাবিন

মিশন ১০০% সাক্সেসফুল! বাবিন-গুনগুনের দ্বিতীয় বিয়ে সুসম্পন্ন। অনেক নাটকের পর অবশেষে দ্বিতীয়বারের জন্য সাত পাকে বাঁধা পড়ল ‘সৌগুন’। এবার যাতে বিয়ের পর মেয়ে-জামাইয়ের মধ্যে ঝগড়াঝাটি না হয় সেই জন্য আচার-অনু্ষ্ঠানে কোনও খামিত রাখেননি কৌশিকবাবু। তাঁর প্ল্যানিংয়ের কথা সামনে আসতেই হতভম্ব জেঠ্যাই-বড়মা'রা। পুটুপিসি তো রেগেই গেল সুকল্যাণও এই প্ল্যানিংয়ের কথা জানত সেটা জানবার পর। বৃহস্পতিবারের এপিসোডে দেখা যাবে সকলের সামনেই বাবিনকে জড়িয়ে ধরে গুনগুন বলবে, ‘ক্রেজি আই লাভ ইউ, আমি শুধু তোমাকেই ভালোবাসি। আমি ড্যাডিকে বারবার বলছি এই বিয়েটা আমি করতে চাই না’। সকলের সামনে বাবিন মনের কথা না বললেও এদিন শ্বশুরমশাই আচ্ছা ক্লাস নেবে তাঁর। এরপর ধরে বেঁধে বিয়ের মন্ডপে বরকে নিয়ে হাজির তিনি, আর পটকা পৌঁছালেন কনে নিয়ে। ব্যাস, পুরোহিত মশাই বেদমন্ত্র উচ্চারণ করে ফের সাত জন্মের বাঁধনে বেঁধে দিলেন সৌগুনকে। এরপর সোজা কাট টু ফুলশয্যা। ঘরের ভিতর বাবিন-গুনগুন, আর বাইরে আড়ি পেতে পটকা আর কোম্পানি। এদিন গুনগুনের উদ্দেশে বাবিনের কড়া নির্দেশ এবার স্বামী-স্ত্রীর মাঝখান থেকে পটকাদের হঠাও। এই শুনে তো বাবিনের উপর খচে বোম পটকা। বলেই বসল-' ছিঃ ছিঃ কি সেয়ানা বদমাইশ ছেলে'। সকলের সামনে ইজহার-এ-মহব্বত না করলেও এদিন ভালোবাসার বাহুডোরে গুনগুনকে আগলে বাবিন জানায়, ‘তোমার একসাথে থাকতে থাকতে, কখন যেন তোমার উপর একটা মায়া পড়ে গেছে, আমি বুঝতেই পারিনি। ওইসব ভালোবাসা-টাসা বুঝি না, তবে ওই মায়াটাই সর্বনেশে’।