নাম প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু ইন্ডাস্ট্রি চেনে বুম্বাদা নামে। টলিউডের এহেন বুম্বাদা শুক্রবার পৌঁছোলেন ৬০ বছরে। তাঁ সম্পর্কে বেশির ভাগ তথ্যই অনুরাগীদের জানা। কিন্তু এমন অনেক কথা আছে, যা ততটাও জানা নয়। রইল তেমনই কয়েকটি তথ্য।
হর্স রাইডিং বা ঘোড়সওয়ারিতেও উৎসাহ আছে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের। সেই কারণে প্রশিক্ষণ নিয়ে হর্স রাইডিং শিখেছেন তিনি।
১২ বছর বয়সে ড্রাম বাজানোর প্রশিক্ষণ নেন প্রসেনজিৎ। ‘তুফান মেলোডি’ বলে একটি ব্যান্ডের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন তিনি।
প্রসেনজিতের জন্য ঋতুপর্ণ ঘোষ এক সময়ে মেকআপ শিল্পীর কাজও করেছেন। প্রসেনজিৎ-অর্পিতার বিয়েতে তাঁর মেকআপ করেছিলেন ঋতুপর্ণ।
‘সাজন’ এবং ‘মেইনে পেয়ার কিয়া’ ছবির প্রস্তাব তাঁর কাছে এসেছিল আগে। তিনি টলিউড থেকে চলে গেলে এখানকার বেশ কিছু প্রযোজকের বিপুল ক্ষতি হবে ভেবে, তিনি বলিউডের প্রস্তাব গ্রহণ করেননি।
টলিউডের মেগাস্টারের প্রিয় পানীয় কী? গ্রিন টি এবং ব্ল্য়াক কফি।
আর তাঁর প্রিয় খাবার কী? অভিনেতা জানিয়েছিলেন থাইল্যান্ডের খাবার সবচেয়ে পছন্দের।
প্রসেনজিতের প্রিয় অভিনেতা কারা? অমিতাভ বচ্চন, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় আর রবার্ট ডি নিরো।
প্রিয় ঘুরতে যাওয়ার জায়গা কী? প্রসেনজিতের কথায়, স্কটল্যান্ড।
অভিনেতার প্রিয় গাড়ি কোনটি? তিনি জানিয়েছিলেন, বেন্টলে।
উত্তম কুমারের ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয় করেন প্রসেনজিৎ। ১৯৭০ সালে ‘দুই পৃথিবী’ ছবিতে এই ভূমিকায় ছিলেন তিনি।
‘চারমূর্তির গোয়েন্দাগিরি’ নামক শ্রুতিনাটকে টেনিদার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ।
নব্বইয়ের দশকে এমন বছরও গিয়েছে, যখন বছরে ২৫টি ছবির জন্য সই করেছেন তিনি।
বলিউডে প্রসেনজিতের প্রথম ছবি ‘আঁধিয়া’। ছবির পরিচালক ছিলেন ডেভিড ধাওয়ান।
তাঁর প্রিয় সিনেমা কী? ‘গডফাদার’।