প্রায় চল্লিশ বছর বড়পর্দায় চুটিয়ে কাজ করার পর এবার ওটিটি প্ল্যাটফর্মে পা রাখতে চলেছেন মাধুরী দীক্ষিত। নেটফ্লিক্সের আসন্ন সিরিজ ‘দ্য ফেম গেম’-এর সঙ্গে নতুন জার্নি শুরু হচ্ছে মাধুরীর। সিরিজে সুপারস্টার অনামিকা আনন্দের ভূমিকায় থাকছেন মাধুরী। ওই সিরিজে দেখানো হবে কীভাবে জনপ্রিয়তার বিভিন্ন অজানা, অন্ধকার দিকগুলি অনামিকা আনন্দের ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলছে। সম্প্রতি, দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই প্রসঙ্গে মাধুরী জানিয়েছেন যে তিনি এই দিক থেকে অত্যন্ত ভাগ্যবান যে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে আজ পর্যন্ত কোনওদিন এই ব্যাপারটি ঘটেনি।
প্রায় চল্লিশ বছর বড়পর্দায় চুটিয়ে কাজ করার পর এবার ওটিটি প্ল্যাটফর্মে পা রাখতে চলেছেন মাধুরী দীক্ষিত। নেটফ্লিক্সের আসন্ন সিরিজ ‘দ্য ফেম গেম’-এর সঙ্গে নতুন জার্নি শুরু হচ্ছে মাধুরীর। সিরিজে সুপারস্টার অনামিকা আনন্দের ভূমিকায় থাকছেন মাধুরী। ওই সিরিজে দেখানো হবে কীভাবে জনপ্রিয়তার বিভিন্ন অজানা, অন্ধকার দিকগুলি অনামিকা আনন্দের ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলছে। সম্প্রতি, দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই প্রসঙ্গে মাধুরী জানিয়েছেন যে তিনি এই দিক থেকে অত্যন্ত ভাগ্যবান যে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে আজ পর্যন্ত কোনওদিন এই ব্যাপারটি ঘটেনি।
|#+|
তা কেন মাধুরীর মতো এত বড় একজন সুপারস্টার তাঁর জীবনে কেন এই ঘটনার মুখোমুখি হননি? জবাবে 'ধক ধক গার্ল' জানিয়েছেন এর অন্যতম কারণ তিনি বরাবরই তাঁর ব্যক্তিগত জীবনকে নিজের পেশাগত জীবন থেকে বহুদূরে সরিয়ে রেখেছিলেন। কখনওই কি জনমানসে মাধুরীর এত জনপ্রিয়তা তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে একেবারেই কোনও প্রভাব ফেলেনি? ETimes-কে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে মাধুরী এই প্রসঙ্গে বলেছেন, 'যখন নায়িকা হিসেবে খ্যাতির চূড়ায়, তখনও আমার ঘরের জিনিসপত্র অগোছালো হয়ে পড়ে থাকলে, মা কোষে ধমক দিত।বুঝলেন। এইভাবেই সাধারণভাবে বড় হয়েছি আমি। আর এখনও এরকমই আছি। যখন শ্যুটিং শেষে সেট থেকে বাড়ি ফিরি, শ্যুটিংয়ের সবকিছু ওই সেটেই ফেলে আসি। সেসবের কোনও কিছুকেই ঘরের চৌকাঠ ডিঙোতে দিই না। আমার দুই সন্তান, স্বামী নিয়ে আমার সেই জগৎ সম্পূর্ণ আলাদা সেসবের থেকে। তাই এই দুইয়ের মধ্যে কখনওই নিজেকে হারিয়ে ফেলেনি আমি।'
সামান্য থেমে মাধুরীর সংযোজন, 'কাজ এবং পরিবারের মধ্যে কোনও কিছুকেই কখনও আমি গুলিয়ে ফেলেনি। অভিনয়টা আমার পেশা। যখন কোনও চরিত্রে অভিনয় করি, শ্যুটিং শেষে আমার ওই স্বত্বাটিকে স্টুডিওতেই ফেলে আসি। ক্যামেরার সামনে ওই চরিত্রের মধ্যে ঢুকে পড়ি কিন্তু একবার নিজের বাড়িতে ঢুকে পড়লে আমি আবার মাধুরী। তখন আমি আর পাঁচজনের মতোই। এভাবেই বড় হয়েছি আমি।'