‘নাকে নাক ঘষে’ অবশেষে চাঁদনি রাতে ডিনার ডেটে গেলেন মীর আফসার আলি! নিজের টুম্পা সোনাকে নিয়ে এই রোম্যান্টিক মুহূর্তের ঝলক নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার দেওয়ালে তুলে ধরেছেন মীর। জড়িয়ে ধরে ‘টুম্পা সোনা’কে হাম্পি দিতেও দেখা গেল মীরকে। কিন্তু মীরের টুম্পা সুমানা দাস নন, আরজে সায়ন। আর সায়নের সঙ্গে মীরের এই ব্রোম্যান্স এখন ভাইরাল নেটদুনিয়ায়।
মীর আর তাঁর 'টুম্পা সোনা' সায়নের সম্পর্ক আজকের নয়, মীর ও তাঁর ‘হারা-মীর হাতবাক্স’ সায়নের প্রেমের ঝলকে মজে নেট নাগরিকরা। প্রাক্তন আরজে সায়ন রেস্ট ইন প্রেম ওয়েব সিরিজের সুবাদে এখন চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে, মূলত টুম্পা গানই আকাশছোঁয়া সাফল্য এনে দিয়েছে এই টিমকে। এবার জনপ্রিয় আরজে তথা অভিনেতা মীরের একসঙ্গে একফ্রেমে বন্দি সায়ন। আর এই ছবির আকর্ষনীয় ক্যাপশন হিসাবে টুম্পা গানের লাইনেই ভরসা রাখলেন মীর। লিখলেন- ‘ও টুম্পা সোনা দু’টো হাম্পি দে না। হারা-মীর হাতবাক্স সায়নের সঙ্গে শ্যুটের মজা নিচ্ছি’।
এই পোস্টের কমেন্ট বক্সে নিজেকে সায়নের ফ্যান বলে দাবি করে কটাক্ষের মুখে পড়তে হল স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়কে। টলিগঞ্জের এই গর্জাস ডিভা মীরের উদ্দেশ্যে লেখেন- ‘সায়নকে বলো, আমি তাঁর বড়ো ফ্যান। টুম্পা সোনা আমার নতুন মন্ত্রা। আর তোমার চুলটা তো হেব্বি লাগছে’।
স্বস্তিকা মন্ত্রর বদলে মন্ত্রা শব্দ লেখায়, এক নেটিজেন স্বস্তিকাকে আক্রমণ শানিয়ে লেখেন- ‘কেন এমন হিন্দির কায়দায় বানান লেখা? অভিনেত্রীর ভাষাজ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তোলায় দানা বাঁধে নতুন বিতর্ক। ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী নন স্বস্তিকাও। তিনিও দিলেন সপাট জবাব। স্বস্তিকা লেখেন- ‘আরে দাদা, আমি তো নিজেই বলছি, আমি অশিক্ষিত। তাতেও আপনার শান্তি হচ্ছে না। এরকম করলে খেলব না’। অপর একটি কমেন্টে জবাবে স্বস্তিকা জানান- ‘আমি ক্লাস টেনও পাশ করিনি। বাংলা, হিন্দি, ইংরেজি- কোনওটাই ঠিকমতো জানি না। একটু মানিয়ে নিন’।