২১ বছর পর ভারতকে ‘মিস ইউনিভার্স’র ট্রফি এনে দিয়েছেন হারনাজ সান্ধু! চণ্ডীগড়ের মেয়েকে তাই ভরে ভরে ভালোবাসা জানিয়েছে গোটা দেশ। সুন্দরীর রূপে কাত আপাতত আমজনতা।
খেতাব জয়ের দিন কয়েক পরেই মুম্বইতে ফিরেছেন তিনি। বেশ কিছু সাক্ষাৎকারে তাঁকে অংশ নিতে দেখা গিয়েছে। সাথে করে ফেলেছেন কিছু ফোটোশ্যুটও। আর সেগুলোই রাতের ঘুম কেড়েছে অনুরাগীদের।
যার মধ্যে একটা ছবিতে দেখা যাচ্ছে পুলের জলে ডুব দিয়েছেন তিনি। সাদা-কালো সেই ছবিতে হারনাজের চোখের আবেদন সোজা গিয়ে আঘাত হানছে ভক্তদের হৃদয়ে। মোহময়ী সুন্দরী এই ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘নিজের চারিদিক প্রশান্তি দিয়ে ঘিরে রাখো’। সেলেব্রিটি ফোটোগ্রাফার শ্রেয়ান্স ডনগড়ওয়ালের ক্যামেরায় ধরা দিয়েছেন তিনি।
২১ বছর পর ভারতকে ‘মিস ইউনিভার্স’র ট্রফি এনে দিয়েছেন হারনাজ সান্ধু! চণ্ডীগড়ের মেয়েকে তাই ভরে ভরে ভালোবাসা জানিয়েছে গোটা দেশ। সুন্দরীর রূপে কাত আপাতত আমজনতা।
খেতাব জয়ের দিন কয়েক পরেই মুম্বইতে ফিরেছেন তিনি। বেশ কিছু সাক্ষাৎকারে তাঁকে অংশ নিতে দেখা গিয়েছে। সাথে করে ফেলেছেন কিছু ফোটোশ্যুটও। আর সেগুলোই রাতের ঘুম কেড়েছে অনুরাগীদের।
যার মধ্যে একটা ছবিতে দেখা যাচ্ছে পুলের জলে ডুব দিয়েছেন তিনি। সাদা-কালো সেই ছবিতে হারনাজের চোখের আবেদন সোজা গিয়ে আঘাত হানছে ভক্তদের হৃদয়ে। মোহময়ী সুন্দরী এই ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘নিজের চারিদিক প্রশান্তি দিয়ে ঘিরে রাখো’। সেলেব্রিটি ফোটোগ্রাফার শ্রেয়ান্স ডনগড়ওয়ালের ক্যামেরায় ধরা দিয়েছেন তিনি। |#+|
চণ্ডীগড়ের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট গভর্নমেন্ট কলেজ, সেক্টর ১১-র প্রাক্তন ছাত্রী হারনাজ সান্ধু। মডেলিং করতে করতেই অংশ নেন মিস ইন্ডিয়ায়। তারপর সেখান থেকে মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে। নিজের বুদ্ধিমত্তা আর সৌন্দর্য দিয়ে তিনি মন জয় করে নিয়েছেন গোটা বিশ্বের। হারনাজের আগে মাত্র দু'জন ভারতীয় মহিলা মিস ইউনিভার্সের খেতাব জিতেছেন। অভিনেত্রী সুস্মিতা সেন ১৯৯৪ সালে এবং লারা দত্ত ২০০০ সালে।
গত পাঁচ বছর ধরে থিয়েটারে অভিনয় করছেন তিনি। দুটি দক্ষিণী ছবিতেও কাজের কথা রয়েছে তাঁর। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন ভবিষ্যতে কাজ করার ইচ্ছে আছে বলিউডেও। আর শাহরুখ খান তাঁর সবচেয়ে পছন্দের। সঞ্জয়লীলা বনশালীর ছবিতে কাজের ইচ্ছেও তিনি প্রকাশ করেছেন নিজের দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে।