মোদক পরিবারে খুশি হাওয়া। কিন্তু এই আনন্দ কি দীর্ঘস্থায়ী হবে? জেল থেকে ছাড়া পেতে চলেছে ওমি আগরওয়াল। অন্তত ইঙ্গিত মিলছে তেমনই।
মিষ্টির ব্যবসা একা সামলাতে পারছে না পিঙ্কি আর ওমির বাবা। মোদক পরিবারের দ্বারস্থ সে। সেই ব্যবসা সামলানোর দায়িত্ব নেয় সিদ্ধার্থ। জানায়, আগরওয়ালদের সব ধরনের সহযোগিতা করবে মোদক পরিবার। ইতিমধ্যেই সব ধরনের পরিকল্পনা সারা। মিঠাইয়ের সাহায্যে নতুন করে সব কিছু গড়ে তুলবে সে।
হাজতে ছেলের সঙ্গে দেখা করতে যায় পিঙ্কির বাবা। জানায়, সিদ্ধার্থকে তাদের পারিবারিক ব্যবসার ভার দেওয়া হয়েছে। বাবার এই সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট ওমি। আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়ে সে। আদৌ কি তাই? নাকি ছাড়া পেতে সবটাই অভিনয়?
অন্য দিকে, 'মনোহরা'য় বিদায় পর্ব। বাপের বাড়ি ছেড়ে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার পালা। মন খারাপ নীপার। সবাই তাকে সান্ত্বনা দিতে ব্যস্ত। শুধু পারল না মিঠাই! তার মনেও মেঘ জমেছে। আদরের ননদ চলে যাচ্ছে যে! কিন্তু এ সব কিছুই সাময়িক। রুদ্র-নীপার বিয়ে উপলক্ষে আরও একবার খুশিতে মেতে উঠবে মোদক পরিবার।