এই মুহূর্তে জি বাংলার চর্চিত ধারাবাহিকগুলোর মধ্যে অন্যতম হল মিঠিঝোরা। এই মুহূর্তে ৪৫ মিনিটে সম্প্রচার করা হচ্ছে এই মেগা। বারবার স্লট বদলের পরেও, টিআরপি বেশ ভালো। তিন বোন রাই, নীলু, স্রোতের গল্প বেশ পছন্দ করছেন দর্শকরা।
আপাতত দর্শকদের বেশ পছন্দের হল স্রোত ও সার্থকের জুটি। যদিও গত কয়েকদিন রাইয়ের বিয়ের কারণে, স্রোত-সার্থককে দেখা যায়নি এক ফ্রেমে। যা মিস করছেন তাংদের অনুরাগীরা। আজকাল দুজনে রিল ভিডিয়ো শেয়ার করেন একসঙ্গে। যা দেখে নেটিজেনদের মনে প্রশ্ন, অনস্ক্রিনের পর অফস্ক্রিনেও প্রেমটা হয়ে গেল না তো স্রোত-সার্থক থুরি স্বপ্নীলা চক্রবর্তী ও মৈনাক ঢোলের মধ্যে?
আরও পড়ুন: নাতাশা ডিভোর্স দিতে পারে আগেই জানতেন হার্দিক! ভয়ে কার নামে রেখেছেন সব টাকা?
স্রোত যে মেডিকেল কলেজে পড়ছে, সেখানকার প্রফেসর স্বার্থক। যদিও দুজনের মধ্যে সম্পর্ক একেবারে ছাত্রী-শিক্ষকের নয়। সারাক্ষণ ঝগড়া চলে। আবার দুজন দুজনকে নিয়ে খুব কেয়ারিংও। সার্থকের বাবার বেশ পছন্দ স্রোতকে। এমনকী, স্রোতকে অন্য ছেলের সঙ্গে দেখলে হিংসে হয় সার্থকের। অর্থাৎ, বাংলা সিরিয়াল অনুসারে লক্ষণ বলছে, গল্প ধীরে ধীরে এগোচ্ছে প্রেম-বিয়ের দিকেই।
আরও পড়ুন: সোনাক্ষীকে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে শত্রুঘ্নর কাছে, কী শুনেছিলেন জাহির শ্বশুরের থেকে
এ তো গেল অনস্ক্রিন! অফস্ক্রিনে কেমন সম্পর্ক স্বপ্নিলা আর মৈনাকের? টলি ফ্যাক্টসকে স্বপ্নীলা বললেন, ‘একদম না, অনস্ক্রিনে হুকোমুকো স্যার, আর অফস্ক্রিনে হুকোমুখো মৈনাক দা।’ আর তাতে মৈনাক যোগ করেন, ‘ও খুব ভালো মেয়ে। বোনের মতো বলতে পারো। প্রেমের মতো একেবারেই নয়। আমরা ভালো বন্ধু।’
আরও পড়ুন: ৮১টি পান্না বসানো ঘড়ি পরে আম্বানির বিয়েতে গিয়েছিলেন রণবীর, জানেন এটির দাম কত?
এতে মৈনাককে থামিয়ে দিয়ে স্বপ্নীলা বলে উঠলেন, ‘দেখো তোমাকে অনস্ক্রিনে তো ওইরকমভাবে দেখতে হবে। তাই বোনটা বোলো না।’ তাতে মৈনাক বলেন, ‘বোন হিসেবে দেখিও না। বন্ধু’। এরপর স্বপ্নীলার জবাব, ‘আমাকে সারাক্ষণ বিরক্ত করে। ঝগড়া করে। আমার মতো নিরীহ একটা মানুষ…’
তাতে মৈনাক ফের যোগ করেন, ‘ওমনি উলটে গেল… ভাজা মাছটা উলটে খেতে পারে না…’। অর্থাৎ, অনস্ক্রিনের মতো অফস্ক্রিনেও ঝগড়া চলে, খুনশুটি চলে।
কাজের সূত্রে স্বপ্নীলাকে আরও দেখা গিয়েছে এক্কা দোক্কা-তে। ছিলেন সান বাংলার কন্যা দান ধারাবাহিকেও। অন্য দিকে, যাকে শেষ দেখা গিয়েছে আকাশ আটের সিরিয়াল মিষ্টুতে।