টলিপাড়ায় যেন নেমে এসেছে অন্ধকারের বিভীষিকা। একের পর এক অভিনেত্রীর মারা যাওয়ার খবর আসছে। পল্লবী দে, বিদিশা দে মজুমদারের পর এবার নিজের বাড়িতেই উদ্ধার হল মঞ্জুষা নিয়োগীর দেহ। মেয়ের মৃত্যু নিয়ে এবার মুখ খুললেন মঞ্জুষা-র মা! এসবের জন্য কাকে দোষ দিলেন তিনি?
মঞ্জুষা নিয়োগী-র মা স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন তাঁর জামাইয়ের কোনও দোষ নেই। সংবাদমাধ্যমকে জানালেন, ‘এদের সামনে প্রচুর পয়সার হাতছানি। এরা ভাবে, যা খুশি তাই করব। আমার মেয়েও সব সময় উপরে ওঠার চিন্তা করত। সেটাই কাল হল।’
মাত্র ৬ মাস আগেই বিয়ে হয়েছিল মঞ্জুষার। হাতে ঠিক করে কাজ ছিল না ওঁর। সেই নিয়ে অবসাদে ভুগছিলেন। পল্লবীর মারা যাওয়ার খবর শুনেও নাকি মা-কে বলতেন, দেখ তোমার বাড়িতেও পুলিশ আসবে, মিডিয়া আসবে। মেয়েকে অনেক বুঝিয়েছিলেন মঞ্জুষা মা। তারপর বুধবার বিদিশার মৃত্যু একটা বড় ধাক্কা হয়ে আসে। দু'জনের সম্পর্ক খুব ভালো ছিল। দু'জনে একসঙ্গে আরও পড়ুন: 'আমিও বিদিশার মতো করব', পাটুলিতে উদ্ধার মডেলের 'ঘনিষ্ঠ বন্ধুর' ঝুলন্ত দেহ
মঞ্জুষা-র মা আরও জানান, তাঁর জামাই মেয়েকে বারবার বঝাত একসঙ্গে এত কাজ করতে হবে না। নিজের শরীরের খেয়াল রাখতে। বলত এত চিন্তার কিছু নেই। কাজ না পেলে না পাবে। এমনকী মঞ্জুষার মা জানান তাঁর জামাই বলত, ‘ছেলে-মেয়ে হোক তারপর আবার কাজ করবে।’ আর এসব নিয়ে তিনি মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে এলেই শুনতে হত, ‘তুমি তোমার জামাইকে নিয়ে থাকো। আমি চললাম।’
মঞ্জুষা-র মায়ের বলা এই কথাগুলোই প্রশ্ন তুলছে, তাহলে কাজের বাইরে কোনও পারিবারিক চাপ ছিল এই মডেল-অভিনেত্রীর উপর? বাচ্চা নেওয়া নিয়ে চাপ দেওয়া হত না তো মঞ্জুষাকে? বৃহস্পতিবারও শ্যুটিং করেছিলেন মঞ্জুষা। তারপরে হঠ(হেল্পলাইন নম্বর : ওয়ালাইফ ফাউন্ডেশন - ৭৮৯৩০৭৮৯৩০)
াৎ কী হল?
অনেক