বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Khorkuto: গুনগুনের শ্বশুরকে ‘বাচাল ছোকরা’ বলল জ্যাঠাই! বাবিনকে পেয়েই খুশি মুখার্জি পরিবার

Khorkuto: গুনগুনের শ্বশুরকে ‘বাচাল ছোকরা’ বলল জ্যাঠাই! বাবিনকে পেয়েই খুশি মুখার্জি পরিবার

বাবিন-গুনগুনের ঝামেলা মিটটেই খুশি পরিবারের সবাই। (ছবি-ইনস্টাগ্রাম)

গুনগুন আর বাবিনের ঝগড়াটা একেবারেই মনে ধরছিল না দর্শকদের। আর তা নিয়ে সরব হয়েছিলেন দর্শকরা সোশ্যাল মিডিয়াতে। পাশাপাশি গল্প থেকে দর্শক যে মুখ ফিরিয়েছে তা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল TRP রেটিং দেখেও। কিন্তু লেখিকা লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের কলমের জাদুতে ফের কাছাকাছি ‘সৌগুন’। মিটেছে ভুল বোঝাবুঝি। হাসপাতাল থেকে বাবিনকে ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে গোটা পরিবার। আর এবার একসাথে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনাও চলছে জোর কদমে। 

গুনগুনের পিসতুতো দিদি তিন্নির জন্যই ভুল বোঝাবুঝি হয় গুনগুন-বাবিনের। বিজয়ায় সৌজন্যর হাত থেকে সিঁদুর ছিটকে পড়ে তিন্নির মাথায়। আর তারপর থেকেই নিজেকে সৌজন্য-র স্ত্রীর পরিচয় দিতে থাকে, নিজের কাছে সৌজন্যকে রেখে দেওয়ার জেদও করে তিন্নি। এসবের মাঝেই জোর করে সৌজন্যকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করার সময় বাবিন-তিন্নিকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে ফেলে গুনগুন। যা জানার পর বাড়ির সকলেই ভুল বোঝে সৌজন্যকে।

তবে, অপাতত মিটেছে ঝামেলা। আর বাড়ির সকলকে খুশি দেখে কিপটে জ্যাঠাইও রাজি হয়ে গিয়েছে ঘুরতে যেতে। আর তা নিয়ে পটকা-র সে কি পিছনে লাগা! হাসিখুশি পরিবারকে দেখে খুশি বাবিন নিজেও। তাকে ভুল বুঝে গোটা পরিবার মনে কষ্ট পাক, এটা যে সে নিজেও চায়নি। 

আপাতত গল্পের এই মোড় বেশ উপভোগ করছেন দর্শকরা। সোশ্যাল মিডিয়াতে সবার একটা কথা, ‘যাক বাবা, বাঁচা গেল। এতদিন একটুও ভালো লাগছিল না খড়কুটো দেখতে।’ সঙ্গে আবার কারও কারও মত, ‘এবার শুধু তিন্নিকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া বাকি। তাহলেই সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে।’ নেটপাড়ার একটা অংশ তো আবার ছোট ‘সৌগুন’ দেখারও আবদার করে বসেছে লেখিকার কাছে!

বন্ধ করুন