বড় টুইস্ট স্টার জলসার ‘খড়কুটো’য়। এমনিতেই গুনগুনের দিদি তিন্নি, যে কিনা বাবিন অর্থাৎ সৌজন্যের কলিগ, তাঁকে নিয়ে বেশ ঝামেলা চলছে পরিবারে। বিজয়ার দিন বাবিনের হাত থেকে সিঁদুর গিয়ে পড়ে তিন্নির মাথায়। আর তারপরই ফের তিন্নি পাগল হয় বাবিনের জন্য। আর সম্পর্কে তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশ মেনে নিতে পারছে না গুনগুন। নিজের দিদির এমন কাজ দেখে ঝামেলা লেগেছে পরিবারের মধ্যেও।
তবে, গুনগুন অবাক হয় যখন সৌজন্য মিথ্যে বলে সে ইনস্টিটিউটে আছে। কিন্তু পটকা অ্যান্ড গ্রুপ গুনগুনকে নিয়ে সেখানে পৌঁছলে বুঝতে পারে পুরোটাই মিথ্যে। ফোনেও সৌজন্য বারবার বলতে থাকে সে রাতে কোথায় আছে জানাতে পারবে না কাউকে। আর তারপরই তিন্নির বাড়ি গিয়ে তিন্নিরই বেডরুমে পাওয়া যায় সৌজন্যকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায়। যদিও সৌজন্যকে জোর করে জড়িয়ে ধরেছিল তিন্নি। কিন্তু, তাও পরিবারের সকলে মিথ্যে কথা বলার জন্য অবিশ্বাস করতে থাকে সৌজন্যকেই!
সবকিছু দেখে হতবাক গুনগুন বাড়ি ফেরার কথা বলে। বাবিন বারবার গুনগুনের সাথে একা কথা বলতে চাইলেও রাজি হয় না পটকা, মিষ্টিরা। বরং পরিবারের সকলকে, এমনকী স্ত্রীকেও মিথ্যে বলার জন্য চলতে থাকে কটাক্ষ, বিরূপ মন্তব্য!
যদিও এভাবে গুনগুন আর বাবিনের মাঝে তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশ মানতে পারছে না দর্শকও। এত ভালো একটা জুটিকে নষ্ট করে দেওয়ার জন্য ফের নিশানায় লেখিকা লীনা গঙ্গোপাধ্যায়। এমনকী, ধারাবাহিক দেখা বন্ধ করে দেওয়ার কথাও বলছে কেউ কেউ।