টলিউডের অন্যতম চর্চিত নায়িকা তিনি। অভিনয়ের বাইরেও এখন তাঁর একটা জগত রয়েছে- জনপ্রতিনিধি। লাইমলাইট সারাক্ষণই ঘিরে থাকে তাঁকে। কথা হচ্ছে টলিউড নায়িকা তথা বসিরহাটের সাংসদ নুসরত জাহানের।
আমি আমার মতো- এই শর্তেই বাঁচতে ভালোবাসেন নুসরত। ট্রোলারদের তিনি পরোয়া করেন না। তবে তাঁরা নায়িকার পিছুও ছাড়েন না। দু-দিন আগেই বোল্ড লুকে নিজেকে ইনস্টাগ্রামে মেলে ধরেছিলেন নুসরত। কালো অন্তর্বাসের ফাঁক দিয়ে উঁকি দিচ্ছিল বুকে আঁকা ট্যাটু, সেই নিয়ো হইচই কাণ্ড। শনিবার ফের সোশ্যাল মিডিয়ায় তাপমাত্রার পারদ চড়ালেন নায়িকা। এদিন লাল বিকিনি টপে পাওয়া গেল নুসরতকে। মাথার চুল উপরে তুলো-আটকানো ক্যাচার দিয়ে। চোখে রোদচশমা- সূর্যের দিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে রয়েছেন নসুরত জাহান। নিজের শীতের দুপুরে নুসরতের এই সূর্যস্নাত ছবি একরাশ উষ্ণতা জড়ানো।
নুসরতের এই থ্রো-ব্যক ছবি নিয়ে নানা মুনির নানা মত। তবে নায়িকা ছবির ক্যাপশনে লিখলেন- ‘আমাকে পড়তে এসো না, তুমি গ্র্যাজুয়েট হবে না’। নুসরত অনুরাগী অবশ্য পালটা মন্তব্য করেন, ‘এই সাবজেক্ট না বুঝতে পারলেও পড়তে দারুণ লাগে’। তেমনই বিরূপ বা কুরুচিকর মন্তব্যেরও অভাব হয়নি। অনেকেই ফটোশ্যুট ছেড়ে সাংসদের দায়িত্ব পালন করবার কথা মনে করিয়ে দেন. কেউ আবার শালীনতার পাঠ পড়ানোর চেষ্টা করেন নীতি-পুলিশ হয়ে। যদিও নুসরতের এই সব নিয়ে মাথাব্যাথা নেই। তিনি দিব্বি আছেন…
আপতত নুসরতের দুটি ছবি ডিকশনারি ও স্বস্তিক সংকেতের পোস্ট-প্রোডাকশন চলছে। ডাবিংয়ের কাজও শেষ করেছেন নায়িকা।