উড়ন্ত মালাতে বিয়ে হয়েছিল পিলু-আহিরের। শুরু থেকেই পিলু আর আহিরের মিষ্টি প্রেমের গল্প নজর কেড়েছে দর্শকের। টুসু পরবে একরকম না জেনেই মালাবদল হয়ে যায় আহির আর পিলুর। এরপর গ্রামেরই এক পুরোহিত জানিয়ে দেন, ‘বিহা তো হয়ে গেল বটে তোর পিলু’। গুরুকুলে এসে প্রথমে এই বিয়ের কথা সবার থেকে লুকিয়ে রেখেছিল পিলু ও আহির।
সংবাদমাধ্যমের দৌলতে রঞ্জার মা ঋজুলার কানে এসে পৌঁছেছে পিলু আর আহিরের বিয়ের কথা। তাই পুরোহিত ডেকে আহিরের সঙ্গে রঞ্জার বিয়ে দিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন তিনি। পরিকল্পনা মাফিক আহির এবং রঞ্জায় সমস্ত বিয়ের ব্যবস্থা হয়েছে। এ দিকে আহিরের বাবা এসে গুরুজিকে অপমান করে সকলের সামনে। তখনই সামনে দাঁড়িয়ে থাকা পিলুকে টেনে নিয়ে গিয়ে সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দেয় আহির।
সিঁথিতে সিঁদুর তোলার আগে আহিরের হাত ধরে পিলুর আবেদন, তিনি যেন এই কাজ না করেন। সে এখান থেকে চলে যাবে। কিন্তু আহির জানিয়ে দেয়, গুরুজির সম্মান নিয়ে কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেবে না সে। তাঁর সাফ মন্তব্য, ‘দেরি হয়ে গেছে পিলু। সব শেষ করে তুমি এভাবে চলে যেতে পারো না’। এরপরই পিলুর কপালে সিঁদুর পরিয়ে দেয় সে।
ধারাবহিকে চলছে টান টান পর্ব। ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত 'পিলু'-তে চলবে ‘মহাপরিণয় সপ্তাহ’। এরপর কী হবে? আগামী পর্বগুলিতে আসছে আরও টুইস্ট।