বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Sayanta-Priyanka: ‘একটা সুস্থ প্রেম করতে চাই’, সায়ন্তর সঙ্গে প্রেমে বিচ্ছেদ মেনে নিলেন প্রিয়াঙ্কা?

Sayanta-Priyanka: ‘একটা সুস্থ প্রেম করতে চাই’, সায়ন্তর সঙ্গে প্রেমে বিচ্ছেদ মেনে নিলেন প্রিয়াঙ্কা?

সায়ন্তর সঙ্গে প্রেমটা তাহলে টিকলই না প্রিয়াঙ্কার!

এতদিন ব্রেকআপের কথা শুনে এড়িয়েই গেছেন সায়ন্ত-প্রিয়াঙ্কা। তবে দিদি নম্বর ১-এ এসে প্রেম জীবনের সমস্যা শেষমেশ সামনে আনলেন খড়কুটো-র চিনি। 

টলিউডে প্রেম ভাঙার গল্প চলে অহরহ। আপাতত যেমন খবরে রয়েছেন দুই জুটি। স্বস্তিকা দত্ত আর শোভন গঙ্গোপাধ্যায় আর সায়ন্ত মোদক ও প্রিয়াঙ্কা মিত্র। ভালোবাসা নিয়ে অকপটে আড্ডা দিলেও, মন ভাঙার খবর প্রকাশ্যে আনতে চান না কেউই। সংবাদমাধ্যমের তরফে প্রশ্ন করা হলেও এড়িয়ে যান।

‘খড়কুটো’ ধারাবাহিকে কাজ করার সময় থেকে ঘনিষ্ঠতা সায়ন্ত আর প্রিয়াঙ্কার। বেশিদিন প্রেমের খবর লুকিয়ে রাখতে পারেননি। জানাজানি হতেই, সোশ্যাল মিডিয়ায় আসতে থাকল দেদার রিলস। তবে হঠাৎই সব চুপচাপ। সন্দেহ দানা বাঁধে অনুরাগীদের মনে। ফোন যায় প্রিয়াঙ্কার কাছে। সব নাকচ করে দিয়ে অভিনেত্রী বলে ওঠেন, তিনি খুব অসুস্থ। আর এস ব্রেকআপ নিয়ে প্রশ্ন শুনে অবাকও হচ্ছেন।

তবে দিদি নম্বর ১-এ খেলতে এসে কিন্তু আর চেপে রাখতে পারলেন না। রচনার প্রশ্নে ফাঁস করেই দিলেন সবটা। প্রেম নিয়ে প্রশ্নে নিজেকে ‘সিঙ্গেল’ দাবি করেন। আর টিভির দিদি যখন বলেন, ‘কিছুদিন আগেও তো একজন ছিল?’ আর তাতে প্রিয়াঙ্কার জবাব ‘এবার একটা সুস্থ প্রেম করতে চাই’।

প্রিয়াঙ্কা হাসতে হাসতেই জানান, ‘এর আগে একজন ছিল যে দু মিনিট পরপর ফোন করে জানতে চাইত বাবু খেয়েছো, বাবু কী করছো। একটা বড় সিন আছে, প্রস্তুতি নিচ্ছি, ও মা ফোন করে বলছে, ‘বাবু তুমি আমায় ফোন করলে না তো’! এরপর আরেকটা প্রেম করলাম সে আবার গায়েব হয়ে যায় দিনের পর দিন। জানিই না কোথায় আছে। কী করছে। আমি ফোন করছি পাত্তা নেই। এবার ঠিক করেছি যদি প্রেম করি, বিয়ে করি তাহলে সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের সঙ্গে করব। অসুস্থ প্রেম আর করব না।’ তবে এই দুই ধরনের প্রেমিকের মধ্যে সায়ন্ত কোনটা তা অবশ্য খোলসা করে বলেননি!

‘ছদ্মবেশী’ ধারাবাহিকে মুখ্য চরিত্র দিয়ে দিয়ে টলিউডে পা রাখেন। ছোট থেকেই অবশ্য নাচ করেন। সেখান থেকেই সুযোগ আসে অভিনয়ের। দিদি নম্বর ১-এর মঞ্চে দাঁড়িয়েই জানালেন ছদ্মবেশী-তে কাজের সময় কীভাবে রাতারাতি বদলে গিয়েছিল তাঁর জীবন। সেটে পরিচালক-প্রযোজকের হাতে হেনস্থা হতে হয়েছিল। এসেছিল কুপ্রস্তাব। অবস্থা এমন হয়েছিল যে ভয়ে কাজ ছেড়ে দেন। দু বছর ছিলেন অবসাদে, বাড়িতে বসে। তারপর ফেরেন ‘খড়কুটো’ দিয়ে। তবে সেইসময় মানসিকভাবে ভেঙে পড়লেও সেই ঘটনা তাঁকে মানসিক দৃঢ়তা দিয়েছে। এখন আর কোনওকিছুতে ভয় পান না বা ভেঙে পড়েন না।

(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup)

 

বন্ধ করুন