২০১০ সাল। দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'লভ সেক্স অউর ধোকা'য় নতুন মুখ। নায়কসুলভ চেহারা নয়। তবে অভিনয় দক্ষতায় বাজিমাত। এর পর আর পিছনে ফিরে তাকাননি রাজকুমার রাও। তবে অডিশন থেকে বড় পর্দা? কতটা মসৃণ বা বন্ধুর ছিল সেই পথ?
এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা বলেন, 'আমাকে অনেক কথা শুনতে হয়েছে। আমি নাকি যথেষ্ট লম্বা নই, চেহারার গঠন ঠিক নয়। আমার ভ্রূ-র আকার ঠিক নেই। এ রকম অনেক অদ্ভুত জিনিসই বলা হয়েছে। আমি জানতে চেয়েছিলাম, অভিনয়ের দাম নেই? সেটা কেউ চায় না?'
রাজকুমারকে প্রথম সুযোগ দিয়েছিলেন দিবাকর এবং তার কাস্টিং পরিচালক অতুল মোঙ্গিয়া। এক যুগ পরেও সে কথা মনে রেখেছেন অভিনেতা। কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে তিনি বলেন, 'আমি খুশি দিবাকর ভালো অভিনয় চেয়েছিল। আর অতুল সেটা সেটা আমার মধ্যে খুঁজে পেয়েছিল। প্রতিভাই মানুষকে এগিয়ে নিয়ে যায়। শেষমেশ সেটাই থেকে যায়। আর কিছু না।'
বলিউডে এক দশক পার। রাজকুমারের ঝুলিয়ে সফল ছবির সংখ্যা নেহাত কম নয়। 'বধাই দো', 'নিউটন', 'বরেলি কি বরফি', 'স্ত্রী', 'ট্র্যাপড'-এর মতো ছবি রয়েছে সেই তালিকায়।
খুব শীঘ্রই 'হিট'-এ দেখা যাবে তাঁকে। এই ছবিতে তাঁর বিপরীতে অভিনয় করবেন সানিয়া মালহোত্র।