বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Mrs Chatterjee Vs Norway: 'ভালো না খারাপ জানি না, তবে আমি মা', অঝোরে কাঁদলেন বাস্তবের 'মিসেস চ্যাটার্জি'

Mrs Chatterjee Vs Norway: 'ভালো না খারাপ জানি না, তবে আমি মা', অঝোরে কাঁদলেন বাস্তবের 'মিসেস চ্যাটার্জি'

‘মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ে দেখলেন সাগরিকা

ছবি দেখতে দেখতে অঝোরে কাঁদতে থাকেন সাগরিকা। চোখে জল নিয়েই তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি ভালো মা না খারাপ মা জানি না, তবে আমি একজন মা। মা তার সন্তানদের জন্য সবকিছু করতে পারেন। রানি ম্যাম ধন্যবাদ, উনি আমার মন জয় করে নিয়েছেন। আমি ভীষণ খুশি’।

‘মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ে’এর ট্রেলার দেখে অনেকের-ই চোখে জল এসেছে। অনেকেই ভেবেছেন কী কঠিন এ লড়াই! মায়ের বুক থেকে সন্তানকে ছিনিয়ে নেওয়া কী ভয়ঙ্কর অপরাধ! এতো সিনেমা, বাস্তবে যে মায়ের সঙ্গে এমনটা ঘটেছিল, তাঁকে সত্যিই কতটা লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল। এমনই নানান কথা মনে এসেছে। ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র, মিসেস চ্য়াটার্জির ভূমিকায় অভিনয় করে খোদ রানি মুখোপাধ্যায়েরও একই অনুভূতি হয়েছিল। আর তারপর যখন বাস্তবের 'মিসেস চ্যাটার্জি' সাগরিকা ভট্টাচার্যের মুখোমুখি হলেন, সেদিনে তাঁকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেন রানি। আর এবার কাঁদলেন সাগরিকা। তাঁর সঙ্গেই যে ঘটেছিল এমন কঠিন ঘটনা…।

‘মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ের’র নির্মাতাদের তরফে মুক্তির আগেই সাগরিকা ভট্টাচার্যকে ছবিটি দেখার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। আর ছবি দেখতে দেখতে অঝোরে কাঁদতে থাকেন সাগরিকা। চোখে জল নিয়েই তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি ভালো মা না খারাপ মা জানি না, তবে আমি একজন মা। মা তার সন্তানদের জন্য সবকিছু করতে পারেন। রানি ম্যাম ধন্যবাদ, উনি আমার মন জয় করে নিয়েছেন। আমি ভীষণ খুশি’।

সাগরিকা ভট্টাচার্য একদিন সন্তানদের জন্য একটা গোটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গিয়ে লড়াই শুরু করেছিলেন। দীর্ঘ ও কঠিন লড়াইয়ের পর অবশেষে তিনি সন্তানদের ফিরে পান নিজের কাছে। নিজের সেই লড়াইয়ের উপরই বই লিখেছিলেন সাগরিকা যেটির নাম ‘দ্য জার্নি অফ অ্যা মাদার’। সেই বইয়ের উপর ভিত্তি করেই তৈরি হয়েছে চিত্রনাট্য। 

সম্প্রতি ছবির প্রচারে গিয়েছিলেন এই ছবির প্রচারে গিয়ে রানি মুখোপাধ্যায়, ছিলেন ছিলেন ছবির প্রযোজক নিখিল আডবানি। যে অনুষ্ঠানের সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন করণ জোহর। সেখানে গিয়েছিলেন সাগরিকা ভট্টাচার্যও। সাগরিকাকে স্টেজে উঠতে দেখেই কেঁদে ফেলেন রানি। হাত দিয়ে মুখ হাত ঢেকে কাঁদতে দেখা যায় রানিকে। পরিস্থিতি সামাল দেন করণ জোহর। রানির চোখের জল মুছিয়ে তাঁকে শান্ত করার চেষ্টা করেন।

বন্ধ করুন