শর্মিলা ঠাকুর ও মনসুর আলি খান পতৌদির বড়মেয়ে সাবা, হামেশাই পরিবারের নানান পুরোনো মুহূর্ত ইনস্টাগ্রামের দেওয়ালে তুলে ধরেন। তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা জুড়ে রয়েছে স্মৃতিচারণা। আসলে ছবি তুলতে আর সেগুলো পছন্দের ফ্রেমেবন্দি করতে ওস্তাদ করিনার এই ননদ।
সম্প্রতি ইনস্টার দেওয়ালে সাবা নতুন দুটি ছবি শেয়ার করেছেন, যেখানে সইফিনা ও সোহা-কুণালের সঙ্গে দেখা মিলল সাবার। পরিবারের দুই খুদে সদস্য তৈমুর ও ইনায়ারও দেখা মিলেছে এই মিষ্টি ছবিগুলিতে। সইফের কোলে তৈমুর বা সোহার কোলে ছোট্ট ইনায়াকে দেখলে বুঝতে অসুবিধা হয় না, ছবিটি বছর তিনেক আগের। এই ফ্ল্যাশব্যাক ছবির ক্যাপশনে সাবা লেখে- KKK… খান-খেমু-খানদান
অন্য ছবি শেয়ার করে সাবা লেখেন- ‘ফ্ল্যাশব্যাক! পরিবারের বন্ধন… আমরা একসঙ্গে জুড়ে থাকি….এই ছবিটা পোস্ট করবার কথা বেশ কিছু সময় ধরেই ভাবছিলাম… খুব সাধারণ এবং ভাবনাহীন সময়, আনন্দের সময়’। ছবিতে সকলকে খুব ক্যাজুয়াল লুকে পাওয়া গেছে। সুইমিং পুলের পাশে, সবুজ গাছগাছালির ছায়ায় পোজ দিচ্ছেন সইফ, তাঁর দুই বোন এবং কুনাল ও ইনায়া।
সোশ্যাল মিডিয়ায় 'স্মৃতির সিন্দুক' উপুড় করে দেওয়ার মামলায় সাবা আলি খান পতৌদির জুড়ি মেলা ভার! সইফ-করিনার ভক্তরা হামেশাই সাবার প্রোফাইলে ঢুঁ মারেন প্রিয় তারকার কিছু অদেখা ছবি দেখবার আশায়। সইফ সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দশ হাত দূরে থাকলেও তাঁর দুই বোন কিন্তু ইনস্টাগ্রামে প্রচন্ড অ্যাক্টিভ।
শর্মিলা ও টাইগার পতৌদিরও বহু পুরোনো ছবি, ফ্যামিলি অ্যালবাম থেকে খুঁজে বার করে ইনস্টাগ্রামের দেওয়ালে তুলে ধরেন সাবা। আসলে সাবা নিজে ছবি তুলতে দারুণ ভালোবাসেন। পেশায় জুয়েলারি ডিজাইনার হলেও, মনে মনে তিনি ফটোগ্রাফার- তেমনটাই দাবি করেন নিজেই।