রকা ছিলেন। বিবাহবিচ্ছেদের সময় সইফ এবং অমৃতার মধ্যে তিক্ততা ছিল, কিন্তু সম্প্রতি সইফ অমৃতার প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন যে, অমৃতা তাঁর জীবনে বিশাল অবদান রেখেছেন। সইফ আরও বলেন যে, তাঁদের বিবাহ সফল না হলেও, তিনি দুই সন্তানের বাবা হতে পেরে খুশি।
আরও পড়ুন: ‘বাড়ির বউ বাইরে কাজ করবে কেন? আটকানোর অধিকার আছে ওর বরের’, বললেন গওহরের শ্বশুর, হল সমালোচনা
আরও পড়ুন: বিয়ের ৪ বছর পর রশমিকে ডিভোর্স, এবার এই বাঙালি মেয়ের সঙ্গে বাগদান নন্দিশ সান্ধুর
সইফ বলেন, ‘আমি এটা নিয়ে অনেক কথা বলেছি। ২১ বছর বয়স খুবই ছোট এবং সবকিছু বদলে যায়। আমরা জানতাম সবকিছু ঠিকঠাক হবে না, কিন্তু আমাদের দুটি অসাধারণ সন্তান আছে। আমি জানি না আমি আগে কখনও এই কথা বলেছি কিনা, কিন্তু অমৃতা আমার জীবনে অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ও সিনেমার প্রতি আমার দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে সাহায্য করেছে। আমার জীবনে ওঁর অবদান অমূল্য। দুর্ভাগ্যবশত ওঁর সঙ্গে আমার বিয়ে সফল হয়নি।’
আরও পড়ুন: ডাকাতির রাতে জেহ-ও আহত! ভয়ঙ্কর রাতের কথা খোলসা সইফের, ‘জেহ পরে আমাকে বলেছিল...’
আরও পড়ুন: ‘জানি আমি মোটা-কালো…’! শরীর নিয়ে কটাক্ষে কড়া জবাব রূপঙ্কর-পত্নী চৈতালির, করলেন নিন্দুকদের মুখ বন্ধ
প্রসঙ্গত, সইফ এবং অমৃতা ১৩ বছর একসঙ্গে ছিলেন। ২০০৪ সালে আলাদা হয়ে যান। তাদের বর্তমান বন্ধন সম্পর্কে সইফ বলেন, অমৃতার সংস্পর্শে থাকতে পেরে তিনি ভাগ্যবান। যখনই তারা দেখা করেন, তাঁরা সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: ‘ব্যর্থতা বা কুৎসা আমাকে…’! প্রথমবার টিআরপি টপার চিরদিনই তুমি যে আমার, কী বার্তা জিতু কমলের
আরও পড়ুন: সলমনের চেয়ে সুুপুরুষ আর লম্বা বলেই ‘রাধে’ থেকে তাঁকে বাদ দেন ভাইজান! দাবি রজত বেদীর
তিনি বলেন, ‘গত কয়েক বছরে আমি অনেক কিছু শিখেছি যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এবং যেমনটি আমি বলেছি, তিনি একজন চমৎকার মা। কিন্তু আমি ভাগ্যবান, আমি মনে করি আমার প্রাক্তন স্ত্রী এবং আমি একটি ভালো বন্ধন ভাগ করে নিই। আমরা সাধারণত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে কথা বলি, এবং যখন আমি হাসপাতালের বিছানায় থাকি, যা প্রায়শই ঘটে। তাই, হ্যাঁ, এটি নিয়মিত যোগাযোগ।’