ডেটিং অ্যাপ থেকে হয়েছিল আলাপ, তারপর বন্ধুত্ব এবং দীর্ঘদিন বন্ধুত্বের থাকার পর অবশেষে আলিয়াকে ভালোবাসার প্রস্তাব দেন শেন। স্বাভাবিকভাবেই এত দীর্ঘ সময় পর প্রিয় মানুষকে কাছের করতে পেরে আনন্দে নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি শেন। সবার সামনেই কেঁদে ফেলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বিয়ের বিভিন্ন ছবি ভাইরাল হয়েছে যেখানে আলিয়া ও শেনের বিভিন্ন দিনের বিভিন্ন আউটফিটের ছবি সামনে এসেছে। গায়ে হলুদের দিন যেমন একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুম্বনে ভরিয়ে দিয়েছিলেন হবু দম্পতি তেমন অন্যদিকে মেহেন্দির দিন একে অপরের নাম না লিখে দুই পোষ্যর নাম লিখেছিলেন হাতে।
আরও পড়ুন: গুগলের সবচেয়ে বেশি সার্চ টার্মের মধ্যে স্থান বিরাট-অনুস্কার ছেলে অকায়'র! ঠিক কী জানতে চায় মানুষ?
বিয়ের দিন আলিয়া পরেছিলেন একটি প্যাস্টেল রঙের লেহেঙ্গা। সঙ্গে ছিল মানানসই জড়োয়ার গয়না, মাথায় হালকা গোলাপি রঙের ওড়না। আলিয়ার লেহেঙ্গা ডিজাইন করেছিলেন তরুণ তাহিলানি। শেন বিয়ের দিন পরেছিলেন একটি অফ হোয়াইট শেরওয়ানি এবং পাগড়ী।
বিয়ের দিন হবু স্ত্রীকে সামনে দেখতে পেয়ে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারেননি শেন। দুচোখ দিয়ে জল পড়তে শুরু করে তাঁর। একে অপরকে জড়িয়ে ধরে নিজেদের পূর্ণতায় ভরিয়ে তোলেন তাঁরা। আলিয়ার কপালে চুম্বন দিয়ে তাঁকে নিজের করে নেন শেন। পূর্ণতা পায় একটি ভালবাসা।
শেনের কাঁদার এই দৃশ্য দেখে অনেকে যেমন ব্যাপারটি ভীষণ পজেটিভ ভাবে নিয়েছেন অনেকে আবার নিয়েছেন উপহাস হিসাবে। অনেকেই বলেছেন, এত দিনের প্রেমের পূর্ণতা পেল অবশেষে তাই চোখে জল চলে আসবেই। আবার অনেকে বলেছেন, এটা বড্ড বাড়াবাড়ি হয়ে গেল। এত কাঁদার কিছু ছিল না।
আরও পড়ুন: বন্ধুর বিয়েতে সবুজ লেহেঙ্গায় অপরূপা খুশি! সঙ্গে বিশেষ বন্ধু বেদাং এলেন কী?
আরও পড়ুন: আমার স্কার্টের নীচে হাতটা ঢুকিয়ে দিল…’, হৃতিকের কাকার নামে যৌন হেনস্থার অভিযোগ লগ্নজিতার
প্রসঙ্গত, আলিয়ার বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন অনুরাগের প্রাক্তন স্ত্রী কল্কি। সবুজ রঙের একটি পোশাকে তিনি উপস্থিত ছিলেন প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠানে। পোশাকের সঙ্গে মানানসই চুলের খোঁপা সাজিয়েছিলেন ফুল দিয়ে। তবে বিয়ের অনুষ্ঠানে কোথাও দেখা যায়নি অনুরাগের প্রাক্তন স্ত্রীকে।