আইনি ভাবে ২০১৭ সালে স্বামী-স্ত্রী হয়ে গিয়েছিলেন দুর্নিবার-মীনাক্ষী। গত ২১ ফেব্রুয়ারি সামাজিক রীতি মেনে গাঁটছড়া বাঁধেন দুজনে। এবার মধুচন্দ্রিমা করতে সিকিম পাড়ি দিলেন নবদম্পতি।
ট্রেনে উঠেই দুর্নিবারে সঙ্গে সেল্ফি পোস্ট করেন মীনাক্ষী। ক্যাপশনে জানিয়েছেন, ‘-১০ ডিগ্রি ঠান্ডার জন্য প্রস্তুত’। ব্যাগ গুছিয়ে সোমবারই মধুচন্দ্রিমার উদ্দেশে বেড়িয়ে পড়েন নবদম্পতি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে দুজনেই নীল রঙের পোশাকে।
১০ ডিগ্রী ঠান্ডা মিলবে কী জানা নেইষ তবে ইতিমধ্যেই ৩ ডিগ্রী ঠান্ডায় কবলে জুটি। রাতে আরও ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস কমবে তাপমাত্রার পারদ।
আইনি ভাবে ২০১৭ সালে স্বামী-স্ত্রী হয়ে গিয়েছিলেন দুর্নিবার-মীনাক্ষী। গত ২১ ফেব্রুয়ারি সামাজিক রীতি মেনে গাঁটছড়া বাঁধেন দুজনে। এবার মধুচন্দ্রিমা করতে সিকিম পাড়ি দিলেন নবদম্পতি।
ট্রেনে উঠেই দুর্নিবারে সঙ্গে সেল্ফি পোস্ট করেন মীনাক্ষী। ক্যাপশনে জানিয়েছেন, ‘-১০ ডিগ্রি ঠান্ডার জন্য প্রস্তুত’। ব্যাগ গুছিয়ে সোমবারই মধুচন্দ্রিমার উদ্দেশে বেড়িয়ে পড়েন নবদম্পতি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে দুজনেই নীল রঙের পোশাকে।
প্রসঙ্গত, দুর্নিবার-মীনাক্ষীর প্রেম কাহিনি মিষ্টিমধুর। টেলিভিশনের পর্দায় দুর্নিবারকে প্রথম দেখা মীনাক্ষীর। এরপরই সামাজিক মাধ্যমে খুঁজে বের করেন দুর্নিবারকে। সোশ্যাল মিডিয়ার সৌজন্যে দু'জনের প্রথম আলাপ। সেখান থেকে বন্ধুত্ব এবং প্রেম। এভাবেই গল্প শুরু হয় দুর্নিবার সাহা এবং মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের।
পাঁচ বছর আগে ‘সারেগামাপা’-র মঞ্চে দুর্নিবারকে প্রথম দেখেছিলেন মীনাক্ষী। রূপকথার গল্পের মতো একে অপরের কাছাকাছি আসেন। সম্পর্কের দু'বছরের মাথায় অর্থাৎ ২০১৭ সালে আইনি মতে বিয়ে সেরে ফেলেন তাঁরা।