সেই ২০২০ সাল থেকে করোনার বিরুদ্ধে লড়ে চলেছেন। একদম প্রথম দিকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফিরিয়েছিলেন। তারপর যখন ধীরে ধীরে বেহাল হতে থাকে অবস্থা, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় সাহায্যের হাত বাড়াতে দেখা যায় তাঁকে। তারপর তো ২০২১ সালে অক্সিজেন সিলিন্ডার থেকে হাসপাতালের বেড, প্লাজমা থেকে রক্ত-- সমস্ত কিছুতেই তিনি ‘মসিহা'। সাধারণ থেকে তারকা, সবার উদ্দেশেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। কোনও ভেদাভেদ করেননি।
সেই ২০২০ সাল থেকে করোনার বিরুদ্ধে লড়ে চলেছেন। একদম প্রথম দিকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফিরিয়েছিলেন। তারপর যখন ধীরে ধীরে বেহাল হতে থাকে অবস্থা, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় সাহায্যের হাত বাড়াতে দেখা যায় তাঁকে। তারপর তো ২০২১ সালে অক্সিজেন সিলিন্ডার থেকে হাসপাতালের বেড, প্লাজমা থেকে রক্ত-- সমস্ত কিছুতেই তিনি ‘মসিহা'। সাধারণ থেকে তারকা, সবার উদ্দেশেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। কোনও ভেদাভেদ করেননি। |#+|
তবে, কখনও কখনও করোনার কাছে অসহায় হয়ে পড়েছেন তিনিও। যাদের চিকিৎসার জন্য অনবরত লড়ে যাচ্ছেন, তাঁদের মৃত্যু তাকে কষ্ট দিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই প্রথম সেই নিয়ে পোস্ট করতে দেখা গেল তাঁকে। সোনু টুইটারে লিখলেন, ‘একজন রোগী যাকে তুমি বাঁচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছিলে, তাঁর মৃত্যুর যন্ত্রণা কাছের মানুষের মৃত্যুর থেকে কিছু কম না। এই পরিস্থিতিতে যাদের পরিবারের সদস্যকে বাঁচাবে বলে কথা দিয়েছিলে, তাঁদের মুখোমুখি হওয়া সহজ নয়। আজও কিছু মানুষকে হারালাম। যাদের পরিবারের সঙ্গে দিনে ১০ বার কথা হত, তাঁদের সঙ্গে হয়তো আর কখনও কথা হবে না। অসহায় লাগছে।’ সঙ্গে একটি ভাঙা হৃদয়ের ইমোজি শেয়ার করেছেন অভিনেতা।
এর আগেও সোনু জানিয়েছিলেন তাঁর কাছে ঝড়ের গতিতে মেসেজ ঢুকছে। সকলে সাহায্য প্রার্থনা করছে। টুইট করে লিখেছিলেন, ‘গতকাল আমি প্রায় ৪১ হাজার ৬৬০ জনের আবেদন পেয়েছি। আমি সবার কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছি, যা সত্যি বলতে একপ্রকার অসম্ভব। কারণ তা করতে আমার ১৪ বছর সময় লেগে যাবে। যার অর্থ ২০৩৫।’