Soumitrisha Kundu: পুজোয় নেই শ্যুটিংয়ের ব্যস্ততা! উৎসবেও 'মিঠাই' পরিবারের কথা মনে পড়ছে সৌমিতৃষার

রাত পোহালেই দশমী। তার পরেই কাজে ফেরার পালা। নবমীর দিনটি কী ভাবে কাটাচ্ছেন সৌমিতৃষা?

পুজোয় পরিবারকে সময় দিচ্ছেন সৌমিতৃষা।

সারাটা বছর কেটে যায় শ্যুটিং ফ্লোরে। 'লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশন'-এর হাঁকডাকের মাঝে। দুর্গাপুজোর ক'টা দিন পরিবারের জন্য বরাদ্দ রাখেন 'মিঠাই' সৌমিতৃষা কুণ্ডু।

চারটে দিন ছুটি। নেই শ্যুটের ব্যস্ততা। নবমীর দিন সকালে মাকে নিয়ে পার্লারে টহল দিলেন সৌমিতৃষা। বললেন, 'আসলে সারা বছর আমি একদম সময় পাই না। আর মা আমাকে ছাড়া পার্লারে যেতে চায় না। অবশেষে নবমীতে আসার সময় পেলাম।'

রাত পোহালেই দশমী। তার পরেই কাজে ফেরার পালা। নবমীর দিনটি কী ভাবে কাটাচ্ছেন সৌমিতৃষা? তাঁর উত্তর, 'পুজোয় বেশির ভাগ সময়টাই আমি পরিবারের সঙ্গে কাটাই। নবমীর দুপুরে মা-বাবাকে নিয়ে রেস্তরাঁয় খেতে যাব। আমার বন্ধুরাও তাদের পরিবারকে নিয়ে আসবে। আমরা সবাই একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া করব।' আর সন্ধ্যায়? 'মিঠাই' বললেন, 'মা-বাবার সঙ্গেই থাকব। ওঁদের সঙ্গে গল্প করব।'

সারা বছর 'মিঠাই' পরিবারের সঙ্গে অনেকটা সময় কাটান সৌমিতৃষা। পুজোতেও কি সহকর্মীদের সঙ্গে হইহুল্লোড়ে মেতে ওঠেন? অভিনেত্রী বললেন, 'না। আসলে যাঁরা আমার খুব কাছের, তাঁরা পুজোতে ব্যস্ত। ফলে দেখা হচ্ছে না। তবে ওঁদের প্রত্যেককেই খুব মিস করছি।'

মাঝে আর একটা দিন। একাদশী থেকে ফের কাজ শুরু। আপাতত শ্যুটিং ফ্লোরে ফিরে যাওয়ার অপেক্ষায় সৌমিতৃষা। 'মিঠাই'-এর কথায়, 'কাজের চাপটা আমার ভালো লাগে। তাই ছুটি শেষ হয়ে গেলে আমার মন খারাপ হয় না। বরং ভালোই লাগে।'