আপাতত ধারাবাহিক থেকে গায়েব রোহিত সেন। শ্রীময়ীর দ্বিতীয় বরকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কারণ তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে। আর তাই স্বামীকে বাঁচনোর দায়িত্বও সে তুলে নিয়েছে নিজের কাঁধে। দুষ্কৃতিদের সাথে লড়ার জন্য নিচ্ছে বন্দুক চালানোর বিশেষ ট্রেনিং। আর আপাতত তাই নিয়েই উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া!
চ্যনেলের তরফে শেয়ার করা প্রোমোর পাশাপাশি বন্দুক চালানোর ভিডিও নিজেও শেয়ার করেছেন ইন্দ্রাণী হালদার। দেখা যাচ্ছে, বেশ ধরাচুড়ো পরেই তিনি নেমেছেন ময়দানে। চোখে চশমা, কানে হেডফোন। শ্রীময়ীর সাথে বন্ধুক চালানো শিখছে তার বহুদিনের পরিচারিকা মিঠুদিওও। যদিও সে ভিডিয়ো দেখে হেসে অস্থির দর্শক। নেটপাড়ায় ট্রোল চালু হয়েছে নতুন করে।
‘এবার দিদি মহাকাশে যাবে, প্লিজ কেউ ব্যবস্থা করে দাও’, ‘গাঁজাখুড়ি গল্প বাড়িয়েই চলেছে লেখিকা’, ‘এই ধারাবাহিক এবার তো বন্ধ করুন’-র মতো নানা কমেন্ট পড়েছে। যদিও চলতি সপ্তাহে টিআরপি তালিকার সেরা দশে জায়গা করে নিয়েছে শ্রীময়ী। তবে কি, সোশ্যাল মিডিয়ায় যতই ট্রোলিং চলুক, বাস্তবে টিভির সামনে ধারাবাহিক দেখতে বসছেন দর্শকরা?
‘শ্রীময়ী’ নিয়ে ট্রোলিং নতুন কিছু নয়! কখনও শ্রীময়ী-অনিন্দ্য-জুন আন্টির তুলনা হয় শোভন-বৈশাখী-রত্নার সাথে, তো কখনও আবার শ্রীময়ীর দ্বিতীয় বিয়ে সমাজকে বেপথে ঠেলে দেবে মনে করে ‘গেল গেল’ রব ওঠে! ফুলশয্যার দৃশ্যে ঠিক কতটা কাছাকাছি এসেছিলেন ইন্দ্রাণী হালদার আর টোটা রায়চৌধুরী, তারও চুলচেরা বিশ্লেষণ হয়। এবার যেমন হচ্ছে বন্দুক চালানোকে ঘিরে।