বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > কেন সুশান্তের মৃত্যুর সিবিআই তদন্ত দাবি করছে না পরিবার ? জবাব দিলেন দিদি শ্বেতা

কেন সুশান্তের মৃত্যুর সিবিআই তদন্ত দাবি করছে না পরিবার ? জবাব দিলেন দিদি শ্বেতা

অবশেষে মিলল প্রশ্নের জবাব 

সুশান্তের পরিবার এখনও কেন নীরব? কেন সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছেন না কেকে সিং কিংবা প্রয়াত অভিনেতার চার দিদি? 

সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর তদন্তের দায়িত্বে থাকা মুম্বই পুলিশের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট নয় সুশান্ত ভক্তরা। শুরুতেই মুম্বই পুলিশ এই ঘটনাকে আত্মহত্যা বলে দাবি করায় ক্ষুদ্ধ তাঁরা। এই হাই প্রোফাইল মৃত্যুর তদন্তভার দেওয়া হোক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বা সিবিআইকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই দাবিতে সরব নেটিজেনরা। সুশান্তের মৃত্যুর সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন প্রয়াত অভিনেতার বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীও। তবে আশ্চর্যজনকভাবে এই দাবিতে নীরব সুশান্তের পরিবার। তাঁর বাবা কিংবা চার দিদির কেউই কেন আদরের গুলশনের (এই নামেই সুশান্তকে ডাকে তাঁর পরিবার) মৃত্যুর সিবিআই তদন্তের দাবি জানাননি। কিন্তু কেন এই নীরবতা? এই প্রশ্ন তাড়া করে বেড়াচ্ছিল সুশান্ত ভক্তদের। পরিবারের সম্মতি না থাকায় তাঁদের আন্দোলনকে গুরুত্ব দিচ্ছে না সরকার, এই ধারণা নিয়েই এক অনুরাগীকে সুশান্তের দিদি শ্বেতাকে প্রশ্ন করেন-'গোটা দেশ যখন পাশে আছে তখন কেন সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন না তাঁরা'?

জবাবে শ্বেতা জানান, 'আমরা অপেক্ষা করছি মুম্বই পুলিশের তদন্ত শেষ হওয়ার এবং তাঁদের ফাইনাল রিপোর্টের'।

শ্বেতার জবাব
শ্বেতার জবাব

সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর সিবিআই তদন্তের দাবি উঠছে বিভিন্ন মহল থেকে। শেখর সুমন, বিজেপি সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্যায় ও সুব্রহ্মমণ্যম স্বামীও সিবিআই তদন্তের লাগাতার দাবি জানাচ্ছেন। এই মামলাতে ইতিমধ্যেই চল্লিশের জনের বেশি মানুষকে জেরা করেছে মুম্বই পুলিশ। মঙ্গলবার এই মামলায় বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে ধর্মা প্রোডাকশনের সিইও অপূর্ব মেহতার। ১৪ জুন বান্দ্রার অ্যাপার্টমেন্টে উদ্ধার হয় সুশান্তের দেহ। সেই সময়ই পুলিশ জানিয়েছিল আত্মহত্যা করেছেন অভিনেতা। জানানো হয়েছিল তাঁর অবসাদগ্রস্ত থাকার কথাও। অভিনেতার পোস্টমর্টেমের চূড়ান্ত রিপোর্ট বলেছে ‘ঝুলে থাকবার কারণে শ্বাসরোধ হয়ে মৃত্যু’ হয়েছে সুশান্তের। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনওরকম ফাউল প্লে'র সম্ভবাবনা চোখে পড়েনি মুম্বই পুলিশের। তবে সুশান্তের আত্মহত্যার কারণ হিসাবে 'প্রফেশান্যাল রাইভেলরি' বা পেশাদার জগতের রেষারেষির দিকটি জোর দিয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

View this post on Instagram

Part 1: I am experiencing bouts of pain. Right when I think I am coping with it better, some or the other incidence rushes right back into my memory and breaks me apart. One such memory I am sharing with you all... because it is said that the more you share your grief, the less it hurts. I have always been told by my family members that Mom and Dad wanted a son, more so because Mumma’s first child was a son and she had lost him at the tender age of one and half. I never got to meet my first sibling. But mom and dad were very hopeful for a second son.... they made a sankalp (mannat) and started praying to Maa Bhagwati for straight 2 years. They fasted, they meditated, they did puja, hawan and went to spiritual places and met spiritual people. But then I was born, on a Diwali day.... Mumma considered me very lucky and often called me Lakshmi Ji. They continued with their Sadhna, and a year later my little brother was born. Right from the beginning he was a charmer, he mesmerized everyone with his beautiful smile and twinkling eyes. So, this little one was my “Pithiya. This is a term used in colloquial Hindi to signify the one who comes right after you. Mumma believed that I was the cause of his much-desired arrival into our lives and I accepted the honor whole heartedly. I was very protective about my little brother because I felt I was responsible for bringing him to this earthly plane. We were always time together, We played, danced, studied, did all sorts of mischiefs, ate, slept, did everything together so much so that people forgot we were 2 separate individuals, they even called us “Gudia-Gulshan as if we were a single entity (Bhai’s nick was Gulshan and mine Gudia) And when we started going to school, we had to go to different classes. Bhai’s Nursery and my prep classes were in same building so we managed our 1st year of school pretty well. But then my UKG class was in a different building and his prep classroom remained in the same building, so we got separated. One day after lunch break was over I saw Bhai in my classroom, in my building. We were just 4/5 year olds then. #BhaikikahaniBehankizabani #Downthememorylane #LuvuBhai

A post shared by Shweta Singh kirti (@shwetasinghkirti) on

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে থাকেন সুশান্তের দিদি শ্বেতা। ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়েই ছুটে এসেছিলেন এদেশে। পিঠাপিঠি ভাইবোন তাঁরা। সুশান্ত বয়সে একবছরের ছোট শ্বেতার চেয়ে। সোমবার সুশান্তকে নিয়ে একটু সুদীর্ঘ সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট লেখেন শ্বেতা।সামনে আনেন সুশান্তের ছেলেবেলার ছবি, ১৩ বছর আগে শ্বেতার বিয়ের ছবি এবং ১০ই জুন সুশান্তের সঙ্গে হওয়ার তাঁর কথোপকথোনের স্ক্রিনশট। শ্বেতা লেখেন, 'যদি আমি পারতাম সবকিছু থেকে ওকে রক্ষা করতে….এখনও রোজ ভাবি আমি ঘুম থেকে উঠে ভাইকে দেখব…দেখব আমার পাশেই রয়েছে,ভাবব এই গোটা এপিসোডটা একটা দুঃস্বপ্ন ছিল আর কিচ্ছু নয়'।

বায়োস্কোপ খবর

Latest News

বয়স মাত্র ১ বছর ৪ মাস, রণবীর-আলিয়া কন্যা রাহা-ই বলিপাড়ার সবথেকে ধনী ‘স্টার কিড' বহুবিবাহ আইনে ২য় স্ত্রী ও তাঁর আত্মীয়দের বিরুদ্ধে মামলা নয়: কর্ণাটক হাইকোর্ট 'নমো অ্যাপে একটা সেলফি তুলুন', হালকা চালে AI থেকে UPI নিয়ে আলোচনা মোদী-গেটসের ১৮ বছরে পা রাখল হৃতিকের বড় ছেলে, বিশেষ পার্টির আয়োজনে কী কী করলেন সুজান-সাবা সতীশ কৌশিক আর নেই, মুক্তি পেল 'পাটনা শুক্লা', বন্ধুকে নিয়ে আবেগতাড়িত সলমন মোদী নাকি মমতা, কে বড় 'একনায়ক'? বাউন্সারের সামনে পড়ে যা বললেন PK RCB vs KKR: আউট হওয়ার ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন, গতবারের ‘ব্যর্থতা’ নিয়ে অকপট রাসেল 'এটা করা যায় না… ৬ মাসে…', এই রাজ্যের সরকারি কর্মীদের পক্ষে বড় রায় আদালতের মীন রাশির আজকের দিন কেমন যাবে? জানুন ২৯ মার্চের রাশিফল কুম্ভ রাশির আজকের দিন কেমন যাবে? জানুন ২৯ মার্চের রাশিফল

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.