1/10ভারতীয় উপমহাদেশের জমিতে প্রচুর পরিমাণে ফলন হয় পেয়ারার। অনেকেই বলেন, পেয়ারার মতো পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর ফল খুব কমই আছে। কিন্তু শুধু পেয়াা নয়, এই গাছের আরও একটি উপাদান দারুণভাবে কাজে লাগতে পারে। সেটি হল এই গাছের পাতা।
2/10পেয়ারার মতোই যদি পেয়ারা পাতাও খেতে পারেন, তবে বহু রোগবালাই দূরে থাকবে। এই পাতায় রয়েছে ব্যাকটিরিয়া-জাত সংক্রমণ আটকানোর মতো উপাদান। একই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে এবং শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে পারে এই পাতা।
3/10প্রশ্ন হল, কীভাবে খাবেন এই পাতা? এটিরও সহজ উপায় রয়েছে। পেয়ারা পাতার গুঁড়ো এমনিতেই বিক্রি হয়। বাড়িতে এই পাতা শুকিয়েও বানিয়ে নেওয়া যায়। তাছাড়া এটির পেস্টও তৈরি করা যায়। সেই গুঁড়ো বা পেস্ট চায়ের সঙ্গে খেতে পারেন। তাছাড়া এমনিও খাওয়া যায়। কী কী উপকার পাবেন, দেখে নিন।
4/10বলিরেখা কমায়: অ্যান্টি এজিং উপাদান রয়েছে পেয়ারা পাতায়। ফলে বয়েসর ছাপ শরীরে কম পড়ে নিয়মিত এই পাতা খেলে। মুখে বলিরেখা কম পড়ে। তাছাড়া শরীর সুস্থও থাকে।
5/10লিভারের জন্য ভালো: যকৃৎ বা লিভারের নানা ধরনের রোগবালাই ঠেকিয়ে রাখতে সাহায্য় করে পেয়ারা পাতা। এতে জন্ডিসের মতো রোগের আশঙ্কাও কমে।
6/10কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে: নিয়মিত পেয়েরা পাতা খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাতে হৃদরোগের আশঙ্কা কমে। বয়স বাড়লে তাই এই পাতা খেলে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
7/10ওজন কমাতে সাহায্য করে: পেয়ারা পাতার মধ্যে এই গুণটিও আছে। যাঁরা নিয়মিত এই পাতা খান, তাঁদের ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। মেদ কমাতে সাহায্য করে এর বেশ কিছু উপাদান।
8/10গভীর ঘুমে সাহায্য করে: পেয়ারা পাতার আরও একটি গুণ হল, ঘুম ভালো করতে সাহায্য় করে এটি। সন্ধ্যায় চায়ের সঙ্গে এই পাতার গুঁড়ো বা পেস্ট খেলে রাতে ভালো ঘুম হয় অনেকেরই।
9/10চুলের পুষ্টির জন্য ভালো: পেয়ারা পাতার বেশ কিছু উপাদান চুলের বৃদ্ধি এবং চুল পড়া আটকাতে সাহায্য করে। নিয়মিত পেয়ারা পাতা খেলে এই উপকার হয়। তাছাড়া পেয়ারা পাতার পেস্ট মাথায় মাখতেও পারেন। তাতেও একই ধরনের উপকার পাওয়া যায়।
10/10পেটখারাপের সমস্যা কমায়: যাঁরা ডায়ারিয়া বা আমাশার সমস্যায় ভুগছেন, পেয়ারা পাতা তাঁদের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে। এটি নিয়মিত খেলে পেটের বহু সমস্যাই কমে।