কাজের চাপ তো চলছেই। তার মধ্যে মন ভালো রাখতেই হবে। তাই এরই মধ্যে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস। মন ভালো হবেই। অন্যদেরও পাঠিয়ে দিন। তাঁদেরও একটু হাসতে দিন।
১। বাবা: তোকে না বলেছিলাম, পরীক্ষা পাশ করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে তো।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
(আরও পড়ুন: এবার একটু হেসে নিন প্লিজ! দিনের সেরা ৫ জোকস পড়ুন, অন্যকে পড়ান)
২। মা: মন দিয়ে পড়াশোনা কর। বই পড়। মোবাইল ঘাঁটিস না।
পটলা: না মা, বই পড়ছি তো। মোবাইল তো কাছে নেই।
মা: তাহলে বইয়ের ভিতর থেকে আলো আসছে কীসের?
পটলা: ওটা জ্ঞানের আলো মা।
(আরও পড়ুন: একটু হাসুন, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস! অন্যকে ফরোয়ার্ড করে মনও জিতুন)
৩। বউ: তুমি এত গরিব জানলে আমি তোমার বিয়ের প্রস্তাবে হ্যাঁ বলতাম না।
বর: আমি তো আগে থেকেই সব বলে কয়ে নিয়েছি!
বউ: কী বলে কয়ে নিয়েছো?
বর: আমি তো আগেই বলেছিলাম, তুমি এই পৃথিবীতে আমার আর কিছুই নেই।
(আরও পড়ুন: বাছাই করা ৫ জোকস, নিজে হাসুন, অন্যকে পাঠিয়ে হাসতে সাহায্য করুন)
৪। এক লোকের দাঁতে পোকায় হয়েছে! সে হাতুড়ের কাছে যাওয়ার পর সে বলল: আজ থেকে চার দিন সকাল-সন্ধ্যা দুধ ও বিস্কুট খাবেন। পঞ্চম দিন শুধু দুধ খাবেন। তাহলে পোকা অবশ্যই বার হয়ে যাবে। একশো শতাংশ গ্যারান্টি!
তার পর লোকটি চার দিন সকাল-সন্ধ্যা দুধ ও বিস্কুট খেল। পঞ্চম দিন শুধু দুধ খেল। এরপরই দাঁত থেকে পোকা বার হয়ে বলল: আজকে কি বিস্কুট নেই?
(আরও পড়ুন: দিনের সেরা ৫ জোকস! পড়ে নিজে হাসুন, হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে হয়ে যান চুটকি-চ্যাম্প)
৫। অরুণাভ বাজারে তরমুজ কিনতে গিয়েছে। ফলওয়ালার কাছে গিয়ে বলল: এই তরমুজ বিক্রির সময়ে আপনারা তরমুজে চড় মারেন, এটা থেকে আপনারা কী বোঝেন?
ফলওয়ালা: দেখুন, আমার বাপ-ঠাকুরদাদাও তরমুজ বেচতেন। চড় মেরে কী বুঝি, জানি না। তবে বাপ-ঠাকুরদা শিখিয়েছে, দুটো তরমুজে চড় মেরে তিন নম্বরকে খদ্দরকে দিলে খদ্দের খুব খুশি হয়ে সেটা নিয়ে যায়।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup