১। এক মাতালকে ধরে এনেছেন থানার হাবিলদার।
ইন্সপেক্টর: এটাকে নিয়ে এসেছেন কেন?
হাবিলদার: স্যর, সে রাত দুইটার সময় একটা ট্যাক্সির সামনে দাঁড়িয়ে চালককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল।
ইন্সপেক্টর: চালককে নিয়ে আসুন।
হাবিলদার: এটাই তো সমস্যা স্যর। ট্যাক্সির ভেতরে কোনও চালক ছিল না!
(আরও পড়ুন: সপ্তাহের প্রথম কাজের দিন! আজ তো মন ভালো রাখতেই হবে, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। সমরবাবু সহজ সরল মানুষ। তিনি একমনে কী যেন লিখছেন।
চুপি চুপি পিছনে এসে দাঁড়ালেন বিমলবাবু। বললেন, কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি?
সমর: হুঁ।
বিমল: কাকে লিখছেন?
সমর: নিজেকে।
বিমল: বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?
সমর: আপনি কি পাগল নাকি মশাই? সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, দু’দিন বাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। তারপর তো বলতে পারব কী লিখেছি!
(আরও পড়ুন: সাতসকালেই হাসতে হবে প্রাণভরে! তবেই না মজার হবে রোববার, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। এক লোক তার বন্ধুদের কাছ থেকে প্রায়ই এটা-ওটা চেয়ে নিত। এক দিন সে তার এক বন্ধুকে গর্ব করে বলছিল, আমার গায়ের শার্ট, প্যান্ট, জুতো, মোজা এমনকী টাই-টা পর্যন্ত আমার বন্ধুদের কাছ থেকে পাওয়া। বলতে পার শুধু গায়ের চামড়াটাই আমার।
বন্ধুটি তার উপর আগে থেকেই রেগে ছিল। বলল, চামড়াটাও তোমার নয় বন্ধু, ওটা গণ্ডারের।
(আরও পড়ুন: সব চাপ কাটান মুহূর্তে! সকাল সকাল পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, পাঠান বন্ধুদেরও)
৪। অ্যাপেন্ডিসাইটিসের অপারেশান হবে। রোগীকে অজ্ঞান করার তোড়জোড় চলছে । হঠাৎ অপরেশান টেবিল থেকে রোগী লাফিয়ে নেমে ছুটে পালাল। তাকে অনেক বুঝিয়ে কেবিনে ফিরিয়ে আনার পর বাড়ির লোক তার পলায়নের কারণ জানতে চাইল ।
তখন রোগী বলল, ‘আসলে অজ্ঞান করার আগে শুনলাম কি না নার্স বলছে, এটা খুব সোজা অপারেশন, মনে একটু জোর করুন । ঘাবড়াবার কোনও কারণ নেই।’
বাড়ির লোক কিছুটা অবাক হয়ে বলল, ‘নার্স তো ঠিক কথাই বলেছে। রোগীকে অপারেশনের আগে এই ভাবেই তো সাহস দিতে হয়।’
রোগী: না, আসলে নার্স কথাটা আমাকে বলেনি। সে ডাক্তারকেই ওটা বলছিল।
(আরও পড়ুন: ছুটি শেষ! আজ পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, কাজ শুরু করুন খুশি মনে)
৫। প্রথম বন্ধু: জানিস, আমার মামার বাড়িতে এত বড় আম হয় যে, দুটোতেই এক কেজি হয়ে যায়!
দ্বিতীয় বন্ধু: আরে তুই জানিস, আমার মামাবাড়িতে এত বড় বড় আম হয় যে, চারটিতেই এক ডজন হয়ে যায়!