১। একজন মুদির দোকানে গিয়েছেন চিনি কিনতে। দোকানদার প্যাকেটে ভরতে যাচ্ছিলেন, এমন সময়-
ক্রেতা: সে-কী! আমি তো আপনাকে চিনি দিতে বলেছি। আপনি আমাকে নুন দিচ্ছেন কেন?
বিক্রেতা: কই! আমি তো আপনাকে চিনিই দিচ্ছি।
ক্রেতা: তাহলে বস্তার গায়ে ‘নুন’ লেখা রয়েছে কেন?
বিক্রেতা: যাতে পিঁপড়েরা বুঝতে না পারে!
(আরও পড়ুন: উইকেন্ড তো শুরু হয়ে গিয়েছে, এবার মজাই মজা! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। শিক্ষক: গতকাল যে পড়া দিয়েছি, তা মুখস্ত করে আসোনি কেন?
ছাত্র: স্যর, পড়া শুরু করতেই কারেন্ট চলে গেল...
শিক্ষক: তার পরে সারারাত কারেন্ট কি আর এলোই না! নাকি এসেছিল?
ছাত্র: এসেছিল আধ ঘণ্টার মধ্যেই...
শিক্ষক: তো? তখন পড়োনি কেন?
ছাত্র: স্যর, এর পরে এই ভয়ে আর পড়তে বসিনি— যদি আবার কারেন্ট চলে যায়!
(আরও পড়ুন: সপ্তাহের শুরুতেই প্রাণভরে হাসুন! পড়ুন সেরা ৫ জোকস, আর সোমবার সকালটা হোক মজার)
৩। মা: বাজার থেকে ফিরতে এতো দেরি হল কেন?
রনি: একটা কুকুর উলটো দিকে তাড়া করেছিল তাই।
মা: বাজারের ব্যাগটা কই?
রনি: ভয়ে ব্যাগটা কুকুরের দিকে ছুঁড়ে মেরেছি, তার পরেও কুকুরটা ধাওয়া করছিল।
মা: রাস্তার পাশ থেকে ঢিল ছুঁড়ে তাড়ালে না কেন?
রনি: ঢিল মেরেছি তো...
মা: কখন? ঢিল মারার পর কী হল?
রনি: যখন ঢিল ছুঁড়ে মারলাম, তখন কুকুরটা ঘুমোচ্ছিল। এর পরে ঘুম ভেঙে আমাকে তাড়া করতে শুরু করল।
(আরও পড়ুন: মন ভালো নেই? অত ভাববেন না, একটু হেসে চাঙ্গা হয়ে নিন! রইল দিনের সেরা ৫ জোকস, আপনারই জন্য)
৪। সলিম মিয়ার মুলো ক্ষেত পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে। তাই তিনি গেলেন কৃষি বিশেষজ্ঞের কাছে।
সলিম: স্যর, আমার মুলো ক্ষেত তো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিলো। এখন কী করি?
বিশেষজ্ঞ: আপনি এক কাজ করুন, পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
সলিম: আ হা! কী পরামর্শ? নুন ছাড়াই খেয়ে শেষ করে ফেলছে, আবার নুন দিলে তো কথাই নেই।
(আরও পড়ুন: মন ভালো নেই? তাহলে পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, কাজের চাপের মধ্যেও মন থাক দারুণ)
৫। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়েছে। দু’জনই চিৎকার-চেঁচামেচি করে কথা বলছেন।
স্ত্রী: তুমি আমার সঙ্গে চিৎকার করে কথা বলছ কেন?
স্বামী: তোমার মতো বউয়ের সঙ্গে চিৎকার করে কথা না বলে মিষ্টি সুরে কথা বলব নাকি!
স্ত্রী: সারা দুনিয়া তন্ন তন্ন করে খুঁজে দেখো, এই আমার মতো বউ আর একটা পাও নাকি!
স্বামী: তুমি কী ভাবছো, দ্বিতীয়বারও আমি তোমার মতোই বউ খুঁজব?