১। শিক্ষক বললেন, লেখাপড়ায় তুমি বেজায় খারাপ করছো, কাল তোমার বাবাকে অবশ্যই স্কুলে আসতে বলবে, তার সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে তোমার পড়াশোনার বিষয়টি নিয়ে। ভুলে যেও না যেন।
ছাত্র: কিন্তু তার জন্য যে ফি লাগবে স্যর।
শিক্ষক: ফি! কীসের জন্য ফি লাগবে?
ছাত্র: আমার বাবা যে উকিল। ফি ছাড়া কারও সঙ্গে পরামর্শ করেন না।
(আরও পড়ুন: হাসির মতো টনিক কমই আছে! আজ মেজাজ ভালো রাখতে পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। এক লোক কলকাতা থেকে বর্ধমান যাচ্ছিল বাসে। বাসটি মাঝ পথে একটি হোটেলে কিছু ক্ষণের জন্য থামল। খাবার দাবার খেতে বা যাত্রীদের বিশ্রামের জন্য। তখন সেই লোকটি হোটেলের টয়লেটে ঢুকল।
‘কেমন আছো?’ পাশের টয়লেট থেকে কেউ একজন জিজ্ঞেস করল।
‘আজ্ঞে, ভালোই আছি।’ আমতা আমতা করে উত্তর দিল লোকটি। গোটাটাই খুব বিস্ময়ের তার কাছে।
আবার প্রশ্ন, ‘কী করছো?’
এবার ভারি লজ্জায় পড়ে গেল লোকটি।
কী বলবে ভেবে না পেয়ে, কোনও রকমে বলল, ‘ইয়ে! মানে, কলকাতা থেকে বর্ধমান যাচ্ছি।’
তার পরে লোকটি শুনল পাশের টয়লেটের লোকটি বলছে, ‘হ্যালো, আমি তোমাকে পরে ফোন করছি। কী মুশকিলে পড়েছি। তোমাকে যা-ই জিজ্ঞেস করি, পাশের টয়লেট থেকে কে একটা তার উত্তর দেয়।’
(আরও পড়ুন: হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যাবে! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। শিক্ষক প্রশ্ন করেছেন। ছাত্র তার ভুলভাল উত্তর দিয়েছে। তার পরে চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে। তাতে শিক্ষক ছাত্রর ভয় কাটানোর জন্য জিজ্ঞাসা করলেন—
শিক্ষক: তুমি কি আমার করা প্রশ্নগুলোকে ভয় পাচ্ছ?
ছাত্র: না, স্যর। আমি আমার দেওয়া উত্তরগুলোকে ভয় পাচ্ছি।
(আরও পড়ুন: ২ মিনিটে সব চাপ থেকে মুক্তি! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, আর হয়ে যান ফুরফুরে)
৪। শিক্ষক: মনে রেখো, সততা ও জ্ঞান দ্বারাই জীবনে উন্নতি করা সম্ভব।
ছাত্র: কী রকম স্যর?
শিক্ষক: যেমন ধরো, কাউকে যদি কথা দাও যে, তাকে টাকা ধার দেবে, তাহলে অবশ্যই নিজের কথার ওপর দৃঢ় থাকবে এবং টাকাটা দেবে।
ছাত্র: আর জ্ঞানের ব্যাপারটা?
শিক্ষক: কখনও ও রকম কথা কাউকে দেবে না।
(আরও পড়ুন: কাজের মাঝেই হাসুন প্রাণভরে! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৫। রোগী: আপনার চিকিৎসায় বিশেষ উপকৃত হয়েছি, ডাক্তারবাবু।
চিকিৎসক: কিন্তু আমি তো আপনার চিকিৎসা করিনি।
রোগী: আপনি আমার কাকার চিকিৎসা করেছিলেন, আর আমি তাঁর উত্তরাধিকারী।