১। (এক সময়ে বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই রসিকতাটি পরিচিত হয়েছিল বাংলার ঘরে ঘরে)
হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের টাকা চেয়ে বাবার কাছে চিঠি:
‘বাবা,
টাকা নাই!
কী খাই?
ইতি— তোমার ছেলে জগাই।’
ছেলের চিঠির জবাবে বাবা:
‘টাকা সাফ,
করো মাফ।
ইতি— তোমার গরিব বাপ’
(আরো পড়ুন: উফ কী গরম! তার মধ্যেও মন থাক চাঙ্গা, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। ১২০তম জন্মদিন পালন করার পর বিমলবাবুকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করল, আচ্ছা, এই ১২০ বছর বেঁচে থাকার পিছনে প্রধান কারণ কোনটি?
বিমলবাবু: প্রধান কারণ আমি ১২০ বছর আগে জন্ম নিয়েছিলাম।
(আরও পড়ুন: কাজ সেরে বাড়ি ফিরছেন? মেজাজ ভালো করুন দুই মিনিটে, রইল দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। কে কত বড়লোক, তাই নিয়ে তর্ক হচ্ছে দুই বন্ধুর মধ্যে।
প্রথম বন্ধু: বুঝলি, আমি লক্ষপতি, তোর মতো লোককে এক হাটে কিনে অন্য হাটে বেচতে পারি।
দ্বিতীয় বন্ধু: আমি? কোটিপতি, তোর মতো মানুষকে কিনি, কিন্তু বেচবার দরকার হয় না।
(আরও পড়ুন: সকাল থেকে আকাশের মুখ ভার! কিন্তু বাতাসে থাকুক হাসির মজা! পড়ুন দিনের সেরা ৬ জোকস)
৪। পল্টু গাড়ি নিয়ে মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল। তার গাড়ির গতিসীমা তখন ঘণ্টায় ৬০ কিমির বেশি অতিক্রম করছে।
এমন সময় সে লক্ষ করল, পিছন থেকে একটা পুলিশের গাড়ি তাকে ধাওয়া করছে। পল্টু বুঝল, সে সর্বোচ্চ গতিসীমা অতিক্রম করে ফেলেছে। এখন উপায়? গাড়ি থামালেই একগাদা টাকা জরিমানা গুনতে হবে। মনে মনে সে একটা বুদ্ধি আঁটল।
গাড়ির গতি না কমিয়ে সে আরও বাড়িয়ে দিল। পুলিশের গাড়িটাও তখন ঝড়ের বেগে ধেয়ে আসছে।
হঠাৎ একটা পেট্রলপাম্পের পাশে দাঁড়িয়ে গেল পল্টু। গাড়ি থেকে নেমে এক ছুটে ঢুকে গেল পেট্রলপাম্পের বাথরুমে।
পাঁচ মিনিট পর পল্টু যখন বেরল, পুলিশ তাকে ঘিরে ফেলেছে। পল্টু পেটে হাত বোলাতে বোলাতে বলল, ‘বুঝতেই পারছেন, বেগটা একটু বেশি পেয়েছিল!’
(আরও পড়ুন: শনিবার সকালে মেজাজ থাকুক ফুরফুরে! পড়ুন সেরা ৫ জোকস)
৫। ছেলেমেয়েদের আবদার মেটাতে এক অর্থনীতিবিদ বাবা তাদের নিয়ে গিয়েছে পিৎজার রেস্তোরাঁয়। বড় মাপের একটা পিৎজার অর্ডার দেওয়ার পর ওয়েটার এসে জিজ্ঞেস করল, ‘আপনারা তিনজন। তাহলে কি তিন টুকরো করে কেটে দেব?’
অর্থনীতিবিদ এক মুহূর্ত ভেবে বললেন, ‘না, ছয় টুকরো করে দিন। তাহলে ওরা বেশি টুকরো খেতে পারবে।’