কাছের কোনও ব্যক্তির রক্তের প্রয়োজন হলেই প্রথমে মনে পড়ে নিকটাত্মীয়ের কথা। তাদেরমধ্যে কেউ রক্ত দিলে যেন অনেকটাই নিশ্চিন্ত হওয়া যায়। কিন্তু এই পদ্ধতি কি সত্যিই নিরাপদ?
1/5কাছের কোনও ব্যক্তির রক্তের প্রয়োজন হলেই প্রথমে মনে পড়ে নিকটাত্মীয়ের কথা। তাদেরমধ্যে কেউ রক্ত দিলে যেন অনেকটাই নিশ্চিন্ত হওয়া যায়। কিন্তু এই পদ্ধতি কি সত্যিই নিরাপদ? জেনে নিন বিশদে। (Freepik)
2/5নিকটাত্মীয় অর্থাৎ মা–বাবা, সন্তান, ভাইবোনের রক্ত নিলে একধরনের গুরুতর প্রতিক্রিয়া হওয়ার ঝুঁকি থাকে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় এই রোগকে বলে ‘ট্রান্সফিউশন অ্যাসোসিয়েটেড গ্রাফট ভার্সাস হোস্ট ডিজিজ’। এই রোগ একবার হলে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুর আশঙ্কা ৯০ শতাংশ থাকে। (Freepik)
3/5এই রোগে সাধারণত রক্তদাতা ও রক্তগ্রহীতার রক্তকণিকার বিন্যাস (এইচএলএ) অদ্ভুত প্রকৃতির হয়। দেখা যায় গ্রহীতার রক্তকে রক্ষা করা কোষগুলি দাতার রক্তকণিকাকে বন্ধু হিসেবে ভাবে। কিন্তু দাতার রক্তকে রক্ষা করা কোষগুলি গ্রহীতার রক্তকণিকাকে শত্রু হিসেবে ভাবে। (Freepik)
4/5রক্ত দেওয়ার পরেই শরীরে প্রবেশ করে দাতার রক্তকে রক্ষা করা কোষগুলি। প্রবেশ করার পরেই সেগুলি সংখ্যায় বাড়তে থাকে তরতরিয়ে। একইসঙ্গে ধ্বংস করতে শুরু গ্রহীতার রক্ত কণিকাকে। এতেই ঘনিয়ে আসে বিপদ। (Freepik)
5/5তবে এই রোগ খুবই বিরল। তাছাড়া এই ব্যাপারে চিকিৎসকই বলে দেন কার রক্ত দেওয়া যাবে বা অআর রক্ত দেওয়া যাবে না। তাই তাঁর পরামর্শেই ভরসা রাখা সঠিক কাজ। (Freepik)