Cancer prevention how to reduce chances of cancer: ক্যানসার মানেই জীবনের আর কোনও আশা নেই। বর্তমানে এই মারণরোগের হার বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে এমন চিন্তাভাবনা। তবে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই রোগটি আগে থেকেই প্রতিরোধ করা যায়।
1/6রোজকার অনিয়মিত জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া থেকে কিছু নির্দিষ্ট ক্যানসারের প্রবণতা বেড়ে যায়।আইএআরসি গ্লোবোক্যান ২০২০-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর সারা বিশ্বে ১৯.৩ মিলিয়ন মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হন। এর মধ্যে ১০ মিলিয়ন রোগী প্রতিবছর এই মারণরোগে প্রাণ হারান। (Freepik)
2/6বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগটি গুরুতর পর্যায়ে ধরা পড়ে বলে রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয় না। তবে ক্যানসার ইনস্টিটিউটের চিকিৎসক অমিত ভার্মার কথায়, কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এই রোগ প্রাথমিক অবস্থাতেই ধরা পড়ে। এতে মৃত্যুর হার অনেকটাই এড়ানো যায়। (Freepik)
3/6নিয়মিত স্ক্রিনিং পরীক্ষা: প্রাথমিক অবস্থায় ক্যানসার কোষ চিহ্নিত করার জন্য নিয়মিত স্ক্রিনিং পরীক্ষা করা জরুরি। এতে গুরুতর হওয়ার আগেই রোগটি ধরা পড়ে। অনেকেই ক্যানসার পরীক্ষার কথা বললে ভয়ে পিছিয়ে আসেন। নিয়মিত পরীক্ষা করানো হয় না বলে রোগটি গুরুতর হয়ে যায়। এতে চিকিৎসা পদ্ধতি জটিল হতে থাকে। পাশাপাশি রোগীর বাঁচার আশা কমে যায়। (Freepik)
4/6টীকাকরণ: এইচপিভি ভাইরাসের বিরুদ্ধে টীকা নিয়ে রাখা ভালো। এইচপিভি বা হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস কোশকে ম্যালিগন্যান্ট করে দেয়। টীকা নেওয়া থাকলে এর কবল থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হয়। (Freepik)
5/6স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন: ধূমপান থেকে ফুসফুস, গলা ও মুখের ক্যানসারের আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়। এর পাশাপাশি অত্যাধিক মাত্রায় মদ্যপান করলে লিভারের ক্যানসার দেখা দিতে পারে। চিকিৎসকের কথায় সুস্থ থাকতে এগুলি এড়িয়ে চলাই ভালো। (Freepik)
6/6নিরাপদ যৌনতা: যৌনতার মাধ্যমেও ছড়াতে পারে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস। এটি কমপক্ষে চারটি ক্যানসারের কারণ। মুখ, টনসিলের পাশাপাশি মহিলাদের সার্ভিক্যাল ক্যানসারের জন্য দায়ী এই ভাইরাস। তাই যৌনতার সময় কন্ডোম সঠিকভাবে ব্যবহার করা উচিত। (Freepik)