Easy Home Remedies for Cough: ঘরে ঘরে লেগেই আছে কা... more
Easy Home Remedies for Cough: ঘরে ঘরে লেগেই আছে কাশি। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কী করবেন? কোন কোন খাবার খেলে এটি কমতে পারে?
1/8এখন কাশির সমস্যা ঘরে ঘরে। বহু দিন ধরে কাশি লেগেই আছে অনেকের। এটি যেমন অস্বস্তিকর, তেমনই এটি গলার পক্ষেও ক্ষতিকারক। কাশি থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই নানা ঘরোয়া উপায় বেছে নেন। কিন্তু জানেন কি কিছু খাবার আছে যেগুলি খেলে কাশির সমস্যা কমতে পারে?
2/8এই খাবারগুলো আমাদের অতি পরিচিত এবং প্রায় সব বাড়িতেই থাকে। তাই বাড়িতে কেউ কাশির সমস্যায় ভুগলে এই ৫ খাবারের সাহায্য নিতে পারেন। এর মধ্যে ৫ নম্বরটি বোধহয় সবচেয়ে ভলো হবে।
3/8মধু: কাশি থামানোর জন্য অত্যন্ত ভালো একটি উপাদান মধু। এতে থাকে অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল নানা জিনিস। আদি যুগ থেকে মধু ব্যবহার করা হয় ক্ষত সারানোর কাজে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং শরীরের ভিতরের আর্দ্রতা ধরে রাখতেও সাহায্য করে। প্রচণ্ড কাশিতে ভুগতে অবশ্যই খান এটি।
4/8আদা: মধুর মতোই আদারও অনেকগুলো উপকারিতা আছে। তার মধ্যে একটি হল কাশি সারানো। আদা প্রাকৃতিক ভাবেই প্রদাহবিরোধী ওষুধের মতো কাজ করে। সেই সঙ্গে এটি অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ও ক্যানসারবিরোধী নানা উপাদানে ভরপুর। গরম জল, চা কিংবা স্যুপের সঙ্গে কাঁচা আদা খেলে কাশি কমতে পারে। নানা সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করতেও কাজে লাগে এটি।
5/8রসুন: রসুনকে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করার প্রচলন অনেক দিনের পুরনো। এর অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাংগাল বৈশিষ্ট্য শরীরের নানা উপকার করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত রসুন খেলে তা সর্দি এবং কাশির সমস্যা কমায়। তাই কাশি হলে রসুন খেতে পারেন।
6/8কলা: অনেকেই ভাবেন, কলা খেলে কাশির সমস্যা বা ঠান্ডা লাগার সমস্যা আরও বেড়ে যায়। আসলে তা নাও হতে পারে। কলা খেলে ঠান্ডা লাগার সমস্যা কমতেও পারে। এতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে কলার বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান ও ক্যালোরি শরীরকে দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে। তাই কাশি হলে নিয়মিত কলা খেতে পারেন।
7/8চিকেন স্যুপ: চিকেন স্যুপ খুবই সুস্বাদু খাবার। এটি আবার কাশির সমস্যার ক্ষেত্রেও বেশ উপকারী। এই খাবার সহজে হজম হয় এবং এতে নানা সব খনিজ, ভিটামিন, প্রোটিন ও ক্যালোরি থাকে। তাই শরীরকে পর্যাপ্ত অনুপাতে পুষ্টি দিতে চিকেন স্যুপ খান। এটি শরীরে তরল সরবরাহ করে জ্বর ও কাশি থেকে মুক্তি দিতে কাজ করে।
8/8তবে কাশি বাড়াবাড়ি জায়গায় গেলে ঘরোয়া উপায়ে লাভ হবে না। তখন অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তাঁর পরামর্শ মতো ওষুধ খেলেই কমেত পরে এই সমস্যা।