বাড়ছে কোভিড, দিল্লিতে বেড রেডি রাখার নির্দেশ! কতটা ভয়ানক নয়া স্ট্রেন? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

Updated: 24 May 2025, 05:09 PM IST Sanket Dhar Delhi COVID-19 cases, Delhi government COVID advisory, Delhi hospitals COVID preparedness, COVID-19 bed availability Delhi, Delhi Health Minister Pankaj Kumar Singh, COVID-19 genome sequencing Delhi, Influenza-like illness testing Delhi, COVID-19 variant detection Delhi, Delhi COVID-19 mask mandate, Delhi COVID-19 health protocols, দিল্লি করোনা আপডেট, দিল্লিতে নতুন করোনা সংক্রমণ, দিল্লি সরকার কোভিড নির্দেশিকা, হাসপাতালে বেড প্রস্তুতি, করোনা সতর্কতা দিল্লি, করোনা উপসর্গ ও সতর্কতা, দিল্লি কোভিড পরিস্থিতি, করোনা টিকা ও ওষুধের মজুত, দিল্লি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ, করোনা ভাইরাসের নতুন প্রজাতি Suman Roy 24 May 2025

কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা সারা দেশেই বাড়ছে। যদিও বর্তমানে সংখ্যাটা ২৫৭। তবে এর মধ্যেই দিল্লিতে বেড রেডি রাখার নির্দেশ এসেছে হাসপাতালগুলিতে। কতটা ভয়ানক এই স্ট্রেন?

1/5দিল্লিতে কোভিডের নয়া স্ট্রেনে আক্রান্ত এমন ২৩ জন রোগী ধরা পড়েছে। আর সেই খবর জানামাত্রই দিল্লি প্রশাসনের তরফে দ্রুত বেড রেডির রাখার নির্দেশ পেল হাসপাতালগুলি। পাশাপাশি ওষুধ, টিকা ইত্যাদিও তৈরি করে রাখতে বলা হয়েছে। যেকোনও মুহূর্তে দরকার হতে পারে এগুলি। (PTI)

2/5বর্তমানে দেশের নয়টি রাজ্যে ছড়িয়েছে কোভিডের নতুন ভাইরাস। হংকং, সিঙ্গাপুরে এই ভাইরাস প্রথম ছড়াতে শুরু করে বলে একাধিক সংবাদমাধ্যম সূত্রের দাবি। তবে এখনও পর্যন্ত কোভিডে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ভারতে ২৫৭ জন। তার মধ্যেই দিল্লিতে ২৩ জন আক্রান্ত এই রোগে। কতটা ভয়ানক এই নয়া স্ট্রেন? এই বিষয়ে মুখ খুলেছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীরা। (HT)

3/5দ্য টেলিগ্রাফকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে, পুণের বিজে মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজির অধ্যাপক রাজেশ কারাকর্তে বলেন, ‘হংকংয়ের ভ্যারিয়েন্টটি হল NB.1.8.1, যা XDV এবং JN.1 এর সংমিশ্রণ। XBB থেকে XDV বিবর্তিত হয়েছে, এবং BA.2 থেকে JN.1 বিবর্তিত হয়েছে।’ (ANI)

4/5তাঁর কথায়, ‘এই সবগুলোই XBB বা JN.1-এর মতো ওমিক্রন ভ্যারিয়ান্ট থেকে এসেছে যা অতীতে ভারতে ব্যাপকভাবে ছড়িয়েছে। আশা করছি, এর জন্য হাসপাতালে রোগীর ভর্তি হার বাড়বে না। টিকাদানের উচ্চ হার এবং প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই ভাইরাসকে প্রতিহত করতে পারবে।’ (PTI)

5/5অন্যদিকে কল্যাণীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ বায়োমেডিকেল জিনোমিক্সের বিজ্ঞানী সৌভিক মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘মহামারী শেষ হওয়ার পরেও কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন নালার উপর নজরদারি অব্যাহত ছিল - কিছু জায়গায় সংক্রমণ হালকা বেড়ে যেতে দেখেছি। কিন্তু ব্যাপক হারে বাড়তে দেখা যায়নি কোথাও।’ প্রসঙ্গত, নালার মধ্যে নজর রাখার কারণ এই নালার জলেই মানুষের বর্জ্য এসে মেশে। ফলে কোনও অঞ্চলে রোগ ছড়াচ্ছে কি না তা জল পরীক্ষা করলে বোঝা যায়। (AP)

পরবর্তী ফটো গ্যালারি

বাড়ছে কোভিড, দিল্লিতে বেড রেডি রাখার নির্দেশ! কতটা ভয়ানক নয়া স্ট্রেন? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

Latest News

Latest lifestyle News in Bangla

IPL 2025 News in Bangla

Trending Topics

Sections

বাংলার মুখ

ময়দান

ক্রিকেট

ভাগ্যলিপি