এই ৩ ভুলে ধোকলা শক্ত ও শুকনো হয়ে যায়! এই টিপস জানলেই নিখুঁত হবে পদ

কিছু লোক প্রায়শই অভিযোগ করেন যে ধোকলা ঘরে তৈরি করার সময় পুরো রেসিপিটি অনুসরণ করার পরেও শক্ত এবং শুকনো থাকে। যদি এই সমস্যাটি আপনার সাথেও থাকে, তাহলে সম্ভবত আপনি ধোকলা তৈরির সময় এই 3টি ভুল করছেন।

স্বাস্থ্যকর জলখাবারের কথা বলতে গেলে, গুজরাটি খাবারের নাম অবশ্যই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। যেখানে বেশিরভাগ মানুষই খুব আগ্রহের সাথে ধোকলা খান। নরম এবং স্পঞ্জি ধোকলা মুখে ঢুকলেই গলে যায়। এর স্বাদ শিশু থেকে প্রাপ্তবয়স্ক সকলেরই পছন্দ। কিন্তু কিছু মানুষ প্রায়শই অভিযোগ করেন যে ধোকলা ঘরে তৈরি করার সময় পুরো রেসিপি অনুসরণ করার পরেও টাইট এবং শুষ্ক থাকে। যদি আপনার ক্ষেত্রেও এই সমস্যাটি থেকে যায়, তাহলে সম্ভবত আপনি ধোকলা তৈরির সময় এই ৩টি ভুল করছেন। আসুন জেনে নিই ধোকলা তৈরির সময় কোন ৩টি ভুল করলে এর স্বাদ নষ্ট হয় এবং টাইট এবং শুষ্ক হয়।

ধোকলা তৈরির সময় এই ৩টি ভুল করলে ধোকলা টাইট এবং শুষ্ক হয়ে যায়

ধোকলা তৈরির সময় ব্যাটার ঠিক না থাকলে ধোকলাও ভালোভাবে তৈরি হয় না। ধোকলা ব্যাটার তৈরির সময় বিশেষ খেয়াল রাখবেন যেন ব্যাটার খুব পাতলা বা খুব ঘন না হয়। ব্যাটার ঘন হলে ধোকলা টাইট হয়।

ভুল সময়ে এনো যোগ করা ভুল সময়ে এনো বা বেকিং সোডা যোগ করাও ধোকলা টাইট করে তোলে। ধোকলা ব্যাটারে সর্বদা ইনো বা বেকিং সোডা যোগ করুন যখন ব্যাটার সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত হয়ে যায়। ইনো যোগ করার সাথে সাথে, ব্যাটারটি ভালভাবে মিশিয়ে স্টিমারে রাখুন। এটি করার সময়, এটি খুব বেশি বিট করবেন না।

যদি আপনি এটি খুব বেশি বিট করেন, তবে এর প্রভাব নষ্ট হয়ে যায়। fermenting না করা আজকাল মানুষ সময় বাঁচাতে তাৎক্ষণিক ধোকলা তৈরি করতে পছন্দ করে। এই ধরনের ধোকলাকে fermenting করার প্রয়োজন হয় না। তবে আমি আপনাকে বলি, কখনও কখনও ধোকলা কেবল সোডা বা ইনো যোগ করে টাইট হয়ে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, স্পঞ্জি ধোকলা তৈরি করতে, ধোকলা ব্যাটারটি 3 থেকে 4 ঘন্টা ধরে fermented করতে হবে। টিপস - ধোকলা ব্যাটারে সামান্য তেল যোগ করলে ধোকলা নরম হয়। - ধোকলা ভালোভাবে সিদ্ধ হওয়ার পর, উপরে জল, চিনি, লবণ এবং লেবুর রস যোগ করলে ধোকলা রসালো এবং নরম থাকে।

পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।