1/8জাম খেতে অনেকেই ভালোবাসেন। এর কারণ জামের সুমিষ্ট স্বাদ। কিন্তু তার পাশাপাশি জাম বহু ধরনের পুষ্টগুণে ভর্তি। ফলে এটি খেলে হার্টের স্বাস্থ্য ভালো হয়, শরীর দূষণ মুক্ত হয়, রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।
2/8এ সবের পাশাপাশি জামের আর এটি বড় গুণও আছে। জাম খেলে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে ডায়াবিটিসের সমস্যা। জামে জামবোলিন নামক একটি উপাদান রয়েছে। এটি রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায় এবং ব্লাড সুগারের আশঙ্কা বেশ কিছুটা কমায়।
3/8এই সব কারণেই জাম সম্পর্কে আয়ুর্বেদে বহু ভালো কথা বলা হয়েছে। এবং জামের মরশুমে এই ফলটি নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দেওযা হয়েছে। কিন্তু গতানুগতিকভাবে জাম না খেয়ে একটু অন্য রকমভাবেও খাওযা সম্ভব। দেখে নিন, কোন কোন পদ্ধতিতে খেতে পারেন জাম।
4/8১। স্ন্যাক হিসাবে: যদি আপনি ওজন কমানোর প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকেন, তাহলে মাঝে মধ্যে টুকটাক জাম খান। তাতেই শরীরে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যাবে। ওঝন কমবে। নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবিটিসও।
5/8২। জাম চিয়া পুডিং: চিয়া বীজ, মধু এবং নারকেলের দুধ এক সঙ্গে একটি পাত্রে যোগ করুন। বীজ ফুলে গেলে (প্রায় ৪ ঘণ্টা সময় নেয়) জাম থেঁতো করে এর মধ্যে মিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল পুডিং।
6/8৩। জামের জ্যুস: ঠাণ্ডা জল আর বিট নুনের সঙ্গে ১/৪ কাপ জামের পাল্প যোগ করুন। স্বাদ অনুযায়ী মধু যোগ করুন এবং সব কিছু এক সঙ্গে মিশিয়ে নিন। এই রস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, আপনার ত্বক পরিষ্কার রাখে এবং আপনার রক্তকে বিশুদ্ধ করে।
7/8৪। জাম ফিজ: একটি পাত্রে কিছু লেমন সোডা এবং আপেলের রস মিশিয়ে নিন। জামগুলিকে মিশ্রণের মধ্যে ফেলে দিন এবং কিছু ক্ষণ ভিজতে দিন। সোডায় জামগুলি মিশে গেলে ঠান্ডা পরিবেশন করুন। এটা আপনার হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে।
8/8৫। জামের স্যালাড: জাম আপনার পছন্দের যে কোনও স্যালাডে দিন। আমের সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন। এটি শুধু আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই বাড়াবে না, আপনার হিমোগ্লোবিনের সংখ্যাও বাড়াবে, আর ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।