1/9বলা হয় একান্ত মুহূর্ত দম্পতিদের মধ্যে বন্ধন মজবুত করে। কিন্তু কখনও কখনও এমন হয় যে দম্পতি প্রায়ই ঘনিষ্ঠ সময়ে এমন কিছু ভুল করে, যার কারণে তাঁদের সম্পর্ক মজবুত হওয়ার পরিবর্তে দুর্বল হতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে, কিছু জিনিস না করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি আপনার প্রেমের জীবন নষ্ট করতে পারে। কী কী করবেন না এই সময়ে?
2/9পুরনো কথা বলবেন না: যদি আপনাদের দু’জনের মধ্যে কখনও কোনও কিছু নিয়ে ঝগড়া হয়, তবে ব্যক্তিগত সময়ে তা উত্থাপন করবেন না। এটি আপনার উভয়ের মেজাজ নষ্ট করতে পারে।
3/9সঙ্গীর ইচ্ছা জানুন: হতে পারে, আপনার মেজাজ ওই মুহূর্তে খুব রোমান্টিক, কিন্তু আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনীর তা নয়। অন্য জনকেও আপনার ইচ্ছা মতো একই মানসিকতায় থাকতে হবে এমন নয়, তাই সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার আগে তাঁর ইচ্ছাও একবার জেনে নিন।
4/9নেতিবাচক কথা বলবেন না: অনেকেরই এই অভ্যাস আছে যে, তাঁরা যে কোনও জায়গায় নেতিবাচক কথা বলে। আপনি যদি আপনার সঙ্গীর কোন কথা বা বিষয় পছন্দ না করেন, তবে আপনাকে সঠিক সময়ে আপনার কথা বলতে হবে। ঘনিষ্ঠ মুহূর্তগুলি এটি বলার জন্য ঠিক সময় নয়।
5/9মিথ্যে প্রেম দেখাবেন না: যদি আপনার মন ঠিক না থাকে, তাহলে আপনার সঙ্গীকে আগেই জানিয়ে দিন। আপনার সঙ্গীকে মিথ্যা কথা বলবেন না। এটা বললে আপনার সঙ্গী সঙ্গে সঙ্গেই বুঝতে পারবেন।
6/9মাঝখানে কাজের চাপ আনবেন না: আপনি যদি অফিস বা পারিবারিক বিষয়গুলিকে মাঝখানে নিয়ে আসেন, তবে অবশ্যই আপনার উভয়ের মেজাজ খারাপ হবে। তাই আপনাদের জীবনের এই জটিল বিষটগুলিকে কিছু সময়ের জন্য দূরে রাখুন।
7/9প্রথমেই শারীরিক মিলন চাইবেন না: পুরোদস্তুর শারীরিক মিলনের আগে, সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠুন। তাঁর মন জয় করুন। ওঁকে আলিঙ্গন করুন। এতে সঙ্গীর ভালো লাগবে। প্রেমিক হওয়ার পাশাপাশি সঙ্গীর বন্ধুও হয়ে উঠুন।
8/9একে অপরকে খারাপ মনে করবেন না: আপনি যদি প্রেমে পড়ে থাকেন, তবে আপনার চোখে আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনী অবশ্যই নিখুঁত হিসাবে থাকবেন। কিন্তু যদি কখনও মনে হয়, ওঁর কোনও কিছু খারাপ লাগছে, সেটি শারীরিক ঘনিষ্ঠতার সময়ে বলবেন না। এতে আপনাদের দুজনেরই মেজাজ খারাপ হয়ে যাবে।
9/9আপনার ফ্যান্টাসির কথা বলতে লজ্জা পাবেন না: শারীরিক ঘনিষ্ঠতা নিয়ে এক এক জনের এক এক রকম ফ্যান্টালসি থাকতেই পারে। যদি আপনারও এমন কিছু থেকে থাকে, তবে তা বলতে দ্বিধা করবেন না। এই বিষয়গুলো আপনার সঙ্গীকে অবশ্যই বলুন।