১। স্ত্রী: ওগো বাংলা ১৪০০ সাল উপলক্ষে ১৪ পদ রান্না করলাম। কেমন হল?
স্বামী: মন্দ নয়, তবে ১৪ বার না আবার টয়লেটে দৌড়োতে হয়।
(আরও পড়ুন: গোমড়া মুখ কেন? একটু তো হাসুন, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, থাকুন ফুরফুরে)
২। কর্মচারী: স্যার, আমার একদিনের ছুটি দরকার।
বস: বছরে ৩৬৫ দিনে প্রতি সপ্তাহে দুদিন করে ৫২ সপ্তাহে আপনি সাপ্তাহিক ছুটি পান মোট ১০৪ দিন। বাকি রইল ২৬১ দিন। প্রতিদিন ১৬ ঘণ্টা আপনি অফিসের বাইরে কাটান। সে হিসাবে আপনি অফিসের বাইরে থাকেন মোট ১৭০ দিন। বাকি রইল ৯১ দিন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে আপনাকে চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। হিসাব অনুযায়ী, রইল বাকি ৬৮ দিন। প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে আপনাকে দুপুরের খাবারের বিরতি দেওয়া হয়। রইল বাকি ২২ দিন। দুদিন আপনি অসুস্থতার জন্য ছুটি কাটান। রইল ২০ দিন। বছরে ১৯ দিন থাকে সরকারি ছুটি, রইল আর ১ দিন।
সেই একটা দিনও আপনি ছুটি কাটাতে চান?!
(আরও পড়ুন: ছুটির দিন মানেই আনন্দে থাকার দিন, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস! মন থাকুক ফূর্তিতে)
৩। বড় কর্তার সেদিন মেজাজ খুবই খারাপ। অফিসে ঢুকেই দেখলেন পিয়ন হাতে কিছু কাগজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বড় কর্তা: এই, কাজের কাজ তো কিছু করিস না। হাতে কী?
পিয়ন: স্যার চিঠি।
বড় কর্তা: কোন ছাগলের চিঠি?
পিয়ন: স্যার আপনার।
বড় কর্তা: কোন গাধা লিখেছে?
পিয়ন: স্যার আপনার বাবা!
(আরও পড়ুন: ভোরবেলা থেকে জেগে? তাহলে এবার একটু দিলখুলে হাসুন! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। একটি প্রদর্শনীর আয়োজক বলছেন একজন চিত্রশিল্পীকে, ‘আপনার জন্য একটি সুসংবাদ এবং একটি দুঃসংবাদ আছে।’
চিত্রশিল্পী: বলুন, শুনি।
আয়োজক: গতকাল সন্ধ্যায় এক লোক এসেছিল প্রদর্শনীতে। সে আমাকে ডেকে আপনার আঁকা ছবিগুলো দেখিয়ে বলল, ‘এই লোকের মৃত্যুর পর তাঁর আঁকা ছবিগুলোর দাম কেমন হতে পারে?’ আমি বললাম, ‘অবশ্যই খুব চড়া দাম হবে।’ লোকটা আমার উত্তরে সন্তুষ্ট হয়ে আপনার আঁকা ১৫টা ছবিই কিনে নিয়ে গেল।
চিত্রশিল্পী: বাহ্! এ তো দারুণ খবর।
আয়োজক: আর দুঃসংবাদটাও শুনুন। লোকটা আর কেউ নয়, আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক!
(আরও পড়ুন: উইকেন্ড তো এসেই গেল, এবার তো মজা করতেই হবে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৫। এক লোক কোদাল দিয়ে গর্ত খুঁড়ছে। পাশ দিয়েই যাচ্ছিল এই গ্রামের আরেক লোক।
সে জিজ্ঞেস করল, ‘কী রে, গর্ত খুঁড়ছিস কেন?’ ‘ছবি তুলব তো, তাই গর্ত খুঁড়ছি।’
‘ছবি তোলার জন্য গর্ত খুঁড়ছিস, মানে?’
‘হয়েছে কী, আমার হাফ ছবি তুলতে হবে। আর জানিস তো, হাফ ছবি বুক পর্যন্ত হয়। তাই গর্তে নেমে ছবি তুলব। যাতে শুধু বুক পর্যন্ত ওঠে।’
এবার দ্বিতীয় জন বিষয়টা বুঝতে পেরে বলল, ‘তা কয় কপি ছবি তুলবি?’
প্রথম জন জানাল, ‘তিন কপি।’
দ্বিতীয় জন রেগে গিয়ে বলল, ‘আরে বোকার বোকা! তিন কপি ছবি তুললে একটা গর্ত খুঁড়ছিস কেন। আরও দুইটা খোঁড়।’