Health Tips: ৫ স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি! জানুন এই কোরিয়ান থেরাপির কায়দা

Korean Therapy Benefits: পেট ব্যথা বা কাশির জন্য যদি আপনি তাৎক্ষণিকভাবে ওষুধ খেতে না চান, তাহলে কোরিয়ান থেরাপি সুজোক সম্পর্কে জেনে নিন। যা শরীরের ব্যথা থেকে মুক্তি দেবে।

কখনও কখনও আমরা পিঠের ব্যথায় ভুগি, কখনও কখনও পেটের ব্যথায়। কিন্তু যদি আপনি তাৎক্ষণিকভাবে ওষুধ খাওয়া এড়িয়ে যান তবে আপনার অবশ্যই কোরিয়ার এই থেরাপি সম্পর্কে জানা উচিত। সুজোক থেরাপি, যা এক ধরণের আকুপ্রেশার থেরাপি এবং এর সাহায্যে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করা যেতে পারে। সুজোক থেরাপি হল একটি কোরিয়ান থেরাপি যেখানে সু মানে হাত এবং জোক মানে পা। এই থেরাপির বিশেষত্ব হল এটি নিজে নিজে করা যেতে পারে এবং উপশম পাওয়া যায়। হলিস্টিক কোচ মনীষা ইনস্টাগ্রামে কিছু সুজোক থেরাপি শেয়ার করেছেন। যার সাহায্যে পেট ব্যথা থেকে জ্বালাপোড়া ব্যথা পর্যন্ত উপশম পাওয়া যায়।

পেট ব্যথার জন্য কী করবেন?

যদি পেটে গ্যাস হয় এবং ব্যথা হয় কিন্তু কাছাকাছি ওষুধ না থাকে, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু সেলেরি বীজ নিন, একটি কাগজের টেপে রাখুন এবং ডান হাতের কনিষ্ঠ আঙুলের নখে আটকে দিন। এতে কিছুক্ষণের মধ্যেই পেট ব্যথা থেকে মুক্তি মিলবে।

অজ্ঞান হয়ে গেলে কী করবেন

যদি কোনও ব্যক্তি হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়েন, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে আঙুলের সাহায্যে নাক এবং ঠোঁটের ডান অংশে চাপ দিন। এটি করলে ব্যক্তিটি তার জ্ঞান ফিরে পাবে।

আপনি কাশি এবং সর্দি থেকে মুক্তি পেতে পারেন

যদি আপনার কাশি এবং সর্দি হয়, তাহলে তাজা হলুদ গোল আকারে কেটে ডান হাতের প্রথম আঙুলের ঠিক মাঝখানে বেঁধে দিন। এটি করলে কাশি থেকে মুক্তি মিলবে।

দাঁত ব্যথা

যদি আপনার তীব্র দাঁত ব্যথা হয়, তাহলে এই ঘরোয়া কোরিয়ান থেরাপিটি ব্যবহার করে দেখুন। বুড়ো আঙুলের নখের চারপাশে এবং আঙুলের আঙুলে কালো কালি লাগান। এতে দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলবে।

রান্না করার সময় হাত পুড়ে যাওয়া

রান্না করার সময় হাত পুড়ে যাওয়া খুবই সাধারণ। এমন পরিস্থিতিতে, আপনি এই ঘরোয়া প্রতিকারটি অবলম্বন করতে পারেন। ছোট আঙুলের নখ এবং আঙুলের গোড়ালির চারপাশে নীল কালি লাগান। এতে জ্বালাপোড়া কমবে।

প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরে ত্রুটি থাকলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।