বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > বুড়ো বয়সেও হার্ট থাকবে তরুণ, আজ থেকে এগুলি খাওয়া শুরু করুন

বুড়ো বয়সেও হার্ট থাকবে তরুণ, আজ থেকে এগুলি খাওয়া শুরু করুন

ফাইল ছবি: পিক্সাবে (Pixabay)

Healthy Heart Diet: অল্প বয়সে একটা কথা খুব শোনা যায়, 'এটাই তো খাবার বয়স। এখন খাবে না তো কখন খাবে।' সে কথা একেবারেই সত্যি। কিন্তু সেই খাওয়াদাওয়াতেই রাখতে হবে কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদান। আর তার মাধ্যমেই নিজেদের শরীরকে আরও সবল, সুস্থ রাখতে পারব।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই হল যে কোনও সুস্থ জীবনযাত্রার ভিত্তি। একটি ব্যালেন্সড ডায়েটের মাধ্যমেই বড়সড় হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। একদিন দু'দিন নয়, দিনের পর দিন আমরা শরীরের যেভাবে যত্ন নিচ্ছি, বয়সকালে তারই প্রতিদান মেলে। ফলে অল্প বয়স থেকেই স্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর স্বাস্থ্যকর খাবার মানেই যে সবসময়ে সেদ্ধ, স্বাদহীন খাবার- তাও কিন্তু নয়।

 

অল্প বয়সে একটা কথা খুব শোনা যায়, 'এটাই তো খাবার বয়স। এখন খাবে না তো কখন খাবে।' সে কথা একেবারেই সত্যি। কিন্তু সেই খাওয়াদাওয়াতেই রাখতে হবে কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদান। আর তার মাধ্যমেই নিজেদের শরীরকে আরও সবল, সুস্থ রাখতে পারব। আরও পড়ুন: রাজু শ্রীবাস্তবের প্রয়াণের নেপথ্যে কোন কোন কারণ? হার্ট অ্যাটাক রুখতে কী কী করণীয়

 

রোজকার খাদ্যাভ্যাস হৃদরোগের স্বাস্থ্যে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। এটি আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে বা কমাতে পারে। ফলে, কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি থেকে বাঁচতে, আপনার ডায়েটে কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার অবশ্যই যোগ করুন।

 

এক নজরে দেখে নিন হার্টের পক্ষে উপকারি কিছু খাবার

1

১. বেশি করে শাকসবজি ও ফল খান : এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে। রোজ পাতে অন্তত একটি শাকসবজির পদ রাখুন। সেটা চাইনিজ স্টির-ফ্রাই হতে পারে, আবার বাঙালি কায়দায় চচ্চড়িও। মোটমাট কম তেলে রান্না হলেই হবে। তবে সবজি অতিরিক্ত ফুটিয়ে নরম করে ফেলবেন না। এর পাশাপাশি রোজ ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। তবে ফলের রস করে খাবেন না। গোটা ফল খাওয়াই সবচেয়ে ভাল। আর সবসময়ে যে দামি আপেল জাতীয় ফলই খেতে হবে, এমন কোনও মানে নেই। যে কোনও মরসুমি ফলই খাওয়া যেতে পারে।

2

২. কম চর্বিযুক্ত প্রোটিন: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, উচ্চ ফ্যাট আছে, এমন রেড মিটের পরিবর্তে স্বাস্থ্যকর প্রোটিন যেমন, মটরশুটি, মাছ, চিকেন, বাদাম এবং লো-ফ্যাট দুগ্ধজাত খাবার হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। প্রোটিন কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। শরীরের পেশি বৃদ্ধি করে এটি মেদ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। তাই আপনার শরীরে কতটা প্রোটিন প্রয়োজন, তা জানতে একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।

3

৩. খোসাসহ কার্বোহাইড্রেট খান: ওটস, বার্লির মতো খাবার সিরাম লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ হ্রাস করে এবং গ্লুকোজ এবং ইনসুলিন প্রতিক্রিয়া বৃদ্ধি করে। ফলে রোজকার খাবারে পরিশুদ্ধ কার্বের বদলে খোসাসহ কার্বস খান। এগুলি ফাইবার এবং অন্যান্য উপকারি পুষ্টির একটি দুর্দান্ত উত্স। অর্থাত্, চিনি, ভাত, ময়দার বদলে, গুড়, ব্রাউন রাইস, ঢেঁকি ছাঁটা চাল, লাল আটা ইত্যাদি বেছে নিন।

4

৪. বাদাম ও নানা ধরণের বীজ: বাদাম এবং নানান বীজ রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমাতে পারে। এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে। গবেষণা বলছে, প্রতিদিন ১৫ গ্রাম বাদাম এবং বীজ গ্রহণ করলে করোনারি হৃদরোগের ঝুঁকি কমতে পারে। প্রতি সপ্তাহে তিন থেকে চার মুঠো বাদাম এবং বীজ খেতে পারেন। আখরোট, পেস্তা, বাদাম, আমন্ড এবং চিনাবাদাম স্বাস্থ্যকর হার্টের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। রাতে ঘুমের আগে বাদাম ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ওটসের সঙ্গে, বা ব্রেকফাস্টের পর স্ন্যাকসের মতো করে খান। তবে কাঁচা বাদাম খাবেন। রোস্টেড, সল্টেড নয়।
এছাড়া সূর্যমুখী বীজ, চিয়া সিড, কুমড়োর বীজ ইত্যাদি একসঙ্গে একটি কৌটোয় মিশিয়ে রেখে দিন। ওটসে, সকালের রুটির সঙ্গে সবজির তরকারির উপর এই বীজগুলি ছড়িয়ে দিন। হার্টের জন্য অত্যন্ত উপ

বন্ধ করুন