মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস মেডিসিন গবেষকদের নয়া গবেষণায় উঠে এসেছে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর সম্ভাব্য কারণ। বলা হচ্ছে, যে সমস্ত প্রাপ্ত বয়স্কদের অস্বাভাবিক হৃদযন্ত্রের বিপাক রয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঝুঁকি তিন গুণ বেশি বাকিদের থেকে। এক্ষেত্রে হার্টের অবস্থা কেমন তা জানাতে পারে MRI পদ্ধতি।
গবেষকরা বলছেন, হার্ট মেটাবলিজম বা হৃদযন্ত্রের বিপাক অস্বাভাবিক হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে অনিয়মিত হৃদকম্পন। যার জেরে হঠাৎ আসা হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। এই সমস্যা কাটাতে একটি নতুন উপায়ের প্রয়োজনের কথাও বলছেন এমডি অধ্যাপক রবার্ট ওয়েইস। তবে তিনি এও বলছেন যে এমন পদ্ধতি আপাতত হৃদরোগের চিকিৎসায় নেই। 'সুপার মুন' গুরু পূর্ণিমার রাতের আকাশে, এমন চাঁদের রয়েছে বিশেষ একটি নাম!
গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে যে সমস্ত মৃত্যু হয় তারমধ্যে ৫০ শতাংশই আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা। এই হৃদরোগে আমেরিকায় প্রতি বছর ৩ লাখ মানুষ প্রায় মারা যান। বর্তমানে হার্ট নিয়ে ঝুঁকি যাঁদের সবচেয়ে বেশি, তাঁদের ইমপ্লাটিবল কার্ডিওভার্টার ডিফাইব্রিলেটর যন্ত্রটি বসানো হয়। এই যন্ত্রটি ৫ থেকে ৮ বছর কাজ করে। তবে নয়া গবেষণা বলছে, এবার থেকে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঝুঁকি কতটা আছে, তা আগে থেকে আন্দাজ করা যায় এমন পদ্ধতির দিকে এগোনো যাবে। পরবর্তীকালে এই নিয়ে ওষুধের হদিশও খুঁজে নেওয়া যাবে বলে আশা।