2/9 যেমন বেশি ঘনত্বের অর্থাৎ হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এইচডিএল) কোলেস্টেরল হার্টের উপকারই করে। বরং ক্ষতিকর কোলেস্টেরল হল কম ঘনত্বের অর্থাৎ লো ডেনসিটি (এলডিএল) কোলেস্টেরল। এই কোলেস্টেরল রক্তনালিতে জমে গিয়ে প্লাক তৈরি করে।
4/9 তবে এছাড়াও, হার্টের রোগের ঝুঁকি রয়েছে অন্য এক ক্ষেত্রেও। যেমন রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গিয়ে ভালো কোলেস্টেরল কমে গেলে তা থেকেও বড় রোগের ঝুঁকি থাকে। ২০২১ সালের একটি পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে, ভারতীয়দের মধ্যে ১৮.৫ কোটি জনসংখ্যা বেশি কোলেস্টেরলের রোগে ভুগছে।
5/9 ভালো খাওয়াদাওয়া করলে কী কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব? এই প্রসঙ্গে চিকিৎসক অশোক মালপানি রোগের নেপথ্যে থাকা একাধিক কারণের কথা। এর মধ্যে রয়েছে জিনসহ আরও একাধিক কারণ। ভালো খাওয়াদাওয়া ও নিয়মিত জীবনযাপন অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।
6/9 কিন্তু এতেই সবটা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব নাও হতে পারে বলে জানান চিকিৎসক। বরং নিয়মিত কোলেস্টেরল পরীক্ষার উপর জোর দিচ্ছেন চিকিৎসক অশোক মালপানি। তাঁর কথায়, নিয়মিত এলডিএল কোলেস্টেরলের পরিমাণ পরীক্ষা করানো উচিত।
7/9 এছাড়াও, হার্টের রোগ নিয়ে আরেকটি ধারণা রয়েছে রোগীদের মধ্যে। সেই মিথও ভেঙে দিলেন চিকিৎসক। হার্টের রোগের চিকিৎসা একবার করানো হয়ে গেলে আর হবে না। এমনটাই ভাবেন অনেকে।
8/9 কিন্তু চিকিৎসক অশোক মালপানি জানান, এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। বরং একবার হার্টের রোগ হলে পরে আবার হওয়ার ঝুঁকি থেকেই যায়। সেই ঝুঁকি এড়াতে জীবনযাপনে বেশ কিছু বদল আনা জরুরি বলে জানান তিনি। খাওয়াদাওয়ার উপরেও বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি বলে মনে করেন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।
9/9 অন্যদিকে এর পাশাপাশি নিয়মিত চেক-আপের কথা বলছেন হৃদরোগ চিকিৎসক অশোক মালপানি। তাঁর কথায়, হার্টের বিভিন্ন পরীক্ষা নির্দিষ্ট সময় অন্তর করানো উচিত। এছাড়াও নিয়মিত করাতে হবে কোলেস্টেরল পরীক্ষা।