Heart disease tests: অন্যান্য রোগে চিকিৎসার সময় থাকলেও হার্ট অ্যাটাকে সেই সময় অনেকটাই কম থাকে। হৃদযন্ত্রের খেয়াল রাখতে নিয়ম করে কিছু পরীক্ষা করানো জরুরি। মহিলাদের জন্য এমনই কয়েকটি পরীক্ষার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।
1/6অন্যান্য রোগে চিকিৎসার সময় থাকলেও হার্ট অ্যাটাকে সেই সময় অনেকটাই কম থাকে। বেশিরভাগ সময় রোগীকে হাসপাতাল পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার আগেই শেষ হয়ে যায় সব। তাই হৃদযন্ত্রের খেয়াল রাখতে নিয়ম করে কিছু পরীক্ষা করানো জরুরি। মহিলাদের জন্য এমনই কয়েকটি পরীক্ষার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। (Pixabay)
2/6ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্ৰাম পরীক্ষা (ইসিজি): ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সি মহিলাদের এই পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দিচ্ছেন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তিলক সুবর্ণ। অ্যারিথমিয়া, হার্ট ব্লক শনাক্ত করতে সাহায্য করে এই পরীক্ষা। (Pixabay)
3/6লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা: লিপিড প্রোফাইলের পরীক্ষা আসলে রক্তের কোলেস্টেরল পরীক্ষা করার উপায়। এই পরীক্ষায় কোলেস্টেরলের সঙ্গে ট্রাইগ্লিসারাইডের পরিমাণও মাপা হয়। হার্টে ব্লকেজের অন্যতম কারণ রক্তের এই দুটি উপাদান। (Pixabay)
4/6ব্লাড সুগার ফাস্টিং পরীক্ষা: ডায়াবিটিস থেকে হৃদরোগের আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়। সারা রাত না খেয়ে খালি পেটে পরীক্ষা করালে যদি ব্লাড সুগার ১০০ এমজি/ডিএল এ থাকে, তবে তা ডায়াবিটিসের লক্ষণ নয়। সুগারের মাত্রা ১০০-১২৫ এমজি/ডিএলএর মধ্যে হলে তা ডায়াবিটিসের আগের পর্যায়ের লক্ষণ। (Pixabay)
5/6ট্রেডমিল এক্সারসাইজ পরীক্ষা: এই পরীক্ষা ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সি মহিলাদের জন্য করানো হয়। পরীক্ষার পর বুকে ব্যথা বা শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কিনা তা দেখা হয়। (Pixabay)
6/6হার্ট সিটি স্ক্যান: হার্টের সিটি স্ক্যান পরীক্ষা করা হয় ধমনীতে ক্যালসিয়াম জমা হয়েছে কিনা দেখতে। এই ক্যালসিয়ামই হার্টে ব্লকেজের বড় কারণ। (Pixabay)