গরম জল খেলে পেটে গ্যাস বা অম্বলের সমস্যা হয়ে যায় দূর। দেহে রক্তচলাচল বাড়ে যদি খাওয়া হয় গরম জল। এতে শীতের জবুথবু ভাব কাটিয়ে পেশী সঞ্চালনা মসৃণ হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে তা থেকে পাবেন রেহাই।
1/6শীত জাঁকিয়ে পড়তেই শুরু হয়ে গিয়েছে ঠান্ডা লাগাকে দূরে রাখতে নানান ধরনের চেষ্টা। সোয়েটার চাদর ছাড়াও রোজ শীতের দিনে জল সামান্য গরম করে খাওয়া হয়েই থাকে। দুই হাতের তালুতে গরম কাপ ধরে জল খেতে যে কত আরাম, তা যিনি ওই জল পান করেন তিনিই জানেন! এই ঈষদুষ্ণ জল পান করলে যে শুধু ওজনই কমবে তা নয়। সঙ্গে রয়েছে বহু উপকারিতা। দেখে নিন সেগুলিও।
2/6ওজন কমানো- গরম জল খেলে শরীরের স্নেহজাতীয় পদার্থ ভাঙকে সহায়তা হয়। ফলে স্নেহজাতীয় পদার্থ জম হতে সুবিধা হয়। ওজন কমাতে হলে ভোরে উঠে এক গ্লাস গরম জলে মধু ফেলে তা পান করুন। কিম্বা খাওয়ার আগে সামান্য গরম জল পান করুন। এতে খিদে কমে যায়। পেট ভর্তি লাগে। ফলে খাওয়ার পরিমাণ আপনা থেকেই কম হয়।
3/6টক্সিন বের হয়- গরম জলে ভালো হজম হয়, শুধু এমনই নয়, গরম জল শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন বের করে দেয়। ঘামের মাধ্যমে ক্ষতিকারক টক্সিন বের হয়ে যায়।
4/6কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস অম্বল দূর হয়- গরম জল খেলে পেটে গ্যাস বা অম্বলের সমস্যা হয়ে যায় দূর। দেহে রক্তচলাচল বাড়ে যদি খাওয়া হয় গরম জল। এতে শীতের জবুথবু ভাব কাটিয়ে পেশী সঞ্চালনা মসৃণ হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে তা থেকে পাবেন রেহাই।
5/6মহিলাদের স্বাস্থ্যে উপকারি- পরিয়ডসের সময়ের পেটে যন্ত্রণা কমে যায়। গরম জল পান করলে তলপেটের পেশীতে মেলে আরাম। টানা ব্যথার হাত থেকে মেলে মুক্তি।
6/6ত্বকের যত্নে- ত্বকে অকালে বলিরেখা পড়া, ব্রণর সমস্যা থেকে নিজেরে দূরে রাখতে হলে সময়ে সময়ে পান করুন গরম জল। এতে ত্বক থাকবে টানটান, হবে জেল্লাদার। (ডিসক্লেমার: এই প্রতিবেদনের তথ্যাদি প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, বিশদ জানতে পরামর্শ নিন বিশেষজ্ঞের।)