ভোরের আলোয় একটি গাড়ি এলোমেলো ভাবে পার্ক করা হয় নির্জন জায়গায়। গাড়িটিতে এক পণ্ডিত উঁকি দিয়ে দেখেন একটি মেয়ের মৃতদেহ। পুলিশ খবর পেয়ে সেখানে আসে। জেনারেল ডায়রি করা হয় ঘটনাটির। সেই ডায়রি লিখতে লিখতেই পুলিশ অফিসার জেনারেল ডায়রি করতে আসা বয়স্ক ভদ্রলোককে পরামর্শ দেন। কিন্তু হঠাৎই কাঁদতে কাঁদতে অজ্ঞান হয়ে যান তিনি। এরপর কী হয়? কী দেখা যাবে ইন্দ্রনীল ব্যানার্জি পরিচালিত এই ছবিটিতে? ধর্ম, কর্তব্য, এবং কর্ম- এই তিনটির টানাপোড়েনের শেষে জিতবে কে?
গোটা গল্প জানতে হলে দেখতে হবে এ সিনফুল স্টোরি। এটি ভারতের প্রথম সাইলেন্ট শর্ট ফিল্ম সিরিজ। মোট তিনটি পর্ব রয়েছে এই সিরিজে। যেখানে এই তিনটি পর্বের মধ্যে শেষে গিয়ে একটি যোগসূত্র দেখা যাবে। আর এই যোগসূত্রই চমকে দেবে দর্শকদের। গায়ে কাঁটা ধরাবে সেই দৃশ্য।
এই ছবিটির চিত্রগ্রহণের কাজ করেছেন তুহিন দাশগুপ্ত। ইন্দ্রনীল ব্যানার্জি এই ছবিটির গল্প লিখেছেন। চিত্রনাট্য তাঁরই লেখা। এই ছবিতে দেখা যাবে মোট তিনজনকে, ঋদ্ধিমান খান, আশিষ পাঠক এবং সায়ন্তনী মুখার্জিকে।
ছবির পরিচালক ইন্দ্রনীল ব্যানার্জি এই ছবিটির বিষয়ে জানান, ‘আমি সবসময় সৃজনশীল এবং চ্যালেঞ্জিং ছবি করতেই পছন্দ করি। এটাও তার ব্যতিক্রম নয়। আমি এই ছবির প্রযোজক মৈত্রেয়ী দে- কে ধন্যবাদ জানাতে চাই এই সিরিজটিকে গোটা পৃথিবীর মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।’ এই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য, ইন্দ্রনীল ব্যানার্জি এর আগেও ভারতের প্রথম মিনি হরর সিরিজ পরিচালনা করেছিলেন, সেই সিরিজের নাম ছিল সিটকম। গত ৯ তারিখ থেকে এই ছবিটি ইউটিউবে দেখা যাচ্ছে।