কমলালেবুর খোসা কখনও ফ্লেভার হিসাবে দেয় সুবিধা, আবার কখনও স্বাদে যোগায় আলাদা মেজাজ! এছাড়াও সংসারের নানান টুকিটাকি কাজে কমলালেবুর খোসা বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা যায়। দেখে নেওয়া যাক সেই সমস্ত উপায়গুলি।
1/6শীতকাল মানেই কমলালেবু। মিঠে রোদে বসে কমলালেবু ছাড়িয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা। শীতের দিনে আলসেমি ঠাসা রোদে মাদুর পেতে কমলালেবু ছাড়িয়ে তার খোসা চিপে মুখে রস লাগাতেও অনেকে পছন্দ করেন। তবে এই খোসার আরও নানান রকমের উপকারিতা রয়েছে। দেখে নেওয়া যাক সেগুলি।
2/6ত্বকের যত্নে- কমলালেবুর খোসা ত্বকের যত্নে খুবই উপকারি। ত্বকে তেলের ভারসাম্য রক্ষায় কমলালেবুর খোসা বেশ উপকারি। কমলালেবুর খোসা ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে চাইলে, প্রথমে তা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন। তারপর মুসুরের ডালের সঙ্গে তা বেটে নিয়ে মুখে লাগাতে হবে। এতে মুখের দাগ চলে যায়। ছবি সৌজন্য- Pixabayযত্
3/6মুখের ব্রণ সারাতে- একটি গোটা কমলালেবুর খোসা জলে দিয়ে ফুটিয়ে নিন। জল ঠান্ডা করে তা মুখে মেখে নিন। এটি বেশ কয়েকদিন ধরে তা ফ্রিজে রেখে রোজ ঠান্ডা করে মুখে লাগাতে পারেন। কয়েকদিন পর থেকে ত্বকের জেল্লা হবে দেখার মতো।
4/6খাবারে লেবুর খোসা- বাড়িতে শীতের দিনে কেক বা বিস্কিট যদি রান্না করেন, তাহলে কমলালেবুর খোসা শুকিয়ে মিহি করে বেঁটে নিন। তা কেক বা বিস্কিট বানানোর জন্য প্রয়োজন। এটি স্যালাডে কাজে লাগাতে পারেব, ফ্লেভারের জন্য। এছাড়াও কমলালেবুর খোসা দিয়ে জ্যাম তৈরি করে ফেলতে পারেন।
5/6ঘরের গন্ধ দূর করতে- সামান্য দারচিনি নিন। একটি পাত্রে জল নিয়ে তাতে টি কমলালেবুর খোসা ফেলে কয়েক মিনিট ফুটিয়ে নিন। এই মিশ্রণের গন্ধে ঘরে থাকা শীতের স্যাঁতস্যাঁতেভাবের গন্ধ উড়ে যাবে।
6/6দাঁতের হলুদ ভাব কাটাতে- কমলালেবুর খোসায় ছিটিয়ে নিন সামান্য জল। এরপর সেই জল মাখা খোসা দাঁতে ঘষে নিন। এতে দাঁতের হলদেভাব নিমেষে সরে যাবে। চাইলে খোসা বেটে তা পেস্টে লাগিয়েও ব্যবহার করতে পারেন।