গর্ভাবস্থায়, মহিলাদের তাদের খাদ্যের বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত কারণ এটি সন্তানের স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে। অতএব, মহিলাদের গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর ফল খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। উপায় দ্বারা, কিছু ফল এই সময় খাওয়া নিষেধ করা হয়, যদিও কিছু ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলের মধ্যে অন্যতম হলো কমলা। গর্ভাবস্থায় কমলা খাওয়া একেবারেই নিরাপদ এবং এটি খুব উপকারীও। কমলালেবুতে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এগুলি ছাড়াও, ফলের মধ্যে ভাল পরিমাণে জল রয়েছে, যা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং হাইড্রেশনের জন্য সেরা।
১) কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট থাকে, যা গর্ভবতী মহিলাদের নিউরাল টিউবের বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়।
২) কমলালেবু খেলে রক্তাল্পতা ও অন্যান্য প্রজনন স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি কমে।
৩) গর্ভাবস্থায় হাইড্রেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিস্থিতিতে কমলালেবু খেয়ে প্রতিদিনের পানির ঘাটতি পূরণ করতে পারেন।
৪) কমলালেবুতে উপস্থিত অনেক পুষ্টি ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য ভালো। এই ফলটি গর্ভাবস্থায় মস্তিষ্ক, হাড় এবং মেরুদণ্ডের কর্ডকে পুষ্ট করতে পারে।
৫) কমলালেবু খাওয়া রক্তচাপের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা গর্ভাবস্থায় অসুবিধা এড়াতে প্রয়োজনীয়।
৬) গর্ভাবস্থায় বেশিরভাগ মহিলারই প্রচুর বমি ও অস্থিরতা দেখা দেয়। এমন পরিস্থিতিতে পুষ্টির অভাব হতে পারে। অতএব, কমলা এই সময়ে হারিয়ে যাওয়া ইলেক্ট্রোলাইটগুলি পূরণ করার জন্য সেরা ফল।
দিনে কতটুকু খাবেন?
গর্ভবতী মায়েদের প্রতিদিন কমপক্ষে ৮৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। কমলা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল, তবে এর বেশি পরিমাণে খেলে অ্যাসিডিটি এবং অম্বল হতে পারে।
প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরে ত্রুটি থাকলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।