চলতি বছরের পবিত্র রমজান মাসের শেষ শুক্রবার আজ (২৯ এপ্রিল)। পরের সপ্তাহেই বিশ্বজুড়ে পালিত হবে খুশির ইদ। পবিত্র রমজান মাসের শেষ শুক্রবারে রোজার সময় জেনে নিন। কখন সেহরি করবেন, কখন হবে ইফতার, দেখে নিন সময়।
পবিত্র রমজান মাসে সেহরির সময়
- দার্জিলিং: রাত ৩ টে ৩৬ মিনিট।
- শিলিগুড়ি: রাত ৩ টে ৩৬ মিনিট।
- ইসলামপুর: রাত ৩ টে ৩৮ মিনিট।
- মালদহ: রাত ৩ টে ৪১ মিনিট।
- কাঁথি: রাত ৩ টে ৪৯ মিনিট।
- দুর্গাপুর: রাত ৩ টে ৪৮ মিনিট।
- বর্ধমান: রাত ৩ টে ৪৬ মিনিট।
- নদিয়া: রাত ৩ টে ৪৪ মিনিট।
- হাওড়া: রাত ৩ টে ৪৬ মিনিট।
- ডায়মন্ড হারবার: রাত ৩ টে ৪৭ মিনিট।
- বারাসত: রাত ৩ টে ৪৫ মিনিট।
- বসিরহাট: রাত ৩ টে ৪৩ মিনিট।
- দমদম: রাত ৩ টে ৪৫ মিনিট।
- কলকাতা: রাত ৩ টে ৪৫ মিনিট।
- আগরতলা (ত্রিপুরা): রাত ৩ টে ৩১ মিনিট।
- গুয়াহাটি (অসম): রাত ৩ টে ২৪ মিনিট।
- ঢাকা (বাংলাদেশ): ভোর ৪ টে ৫ মিনিট।
আরও পড়ুন: রমজান ২০২২: পবিত্র মাসে রোজা ভাঙতে কেন খাওয়া হয় খেজুর? ইসলামের ইতিহাসে এর গুরুত্ব একনজরে
পবিত্র রমজান মাসে ইফতারের সময়
- দার্জিলিং: সন্ধ্যা ৬ টা ১০ মিনিট।
- শিলিগুড়ি: সন্ধ্যা ৬ টা ৯ মিনিট।
- ইসলামপুর: সন্ধ্যা ৬ টা ৯ মিনিট।
- মালদহ: সন্ধ্যা ৬ টা ৭ মিনিট।
- কাঁথি: সন্ধ্যা ৬ টা ৫ মিনিট।
- দুর্গাপুর: সন্ধ্যা ৬ টা ৯ মিনিট।
- বর্ধমান: সন্ধ্যা ৬ টা ৬ মিনিট।
- নদিয়া: সন্ধ্যা ৬ টা ৪ মিনিট।
- হাওড়া: সন্ধ্যা ৬ টা ৪ মিনিট।
- ডায়মন্ড হারবার: সন্ধ্যা ৬ টা ৪ মিনিট।
- বারাসত: সন্ধ্যা ৬ টা ৩ মিনিট।
- বসিরহাট: সন্ধ্যা ৬ টা ১ মিনিট।
- দমদম: সন্ধ্যা ৬ টা ৩ মিনিট।
- কলকাতা: সন্ধ্যা ৬ টা ৩ মিনিট।
- আগরতলা (ত্রিপুরা): বিকেল ৫ টা ৫৩ মিনিট।
- গুয়াহাটি (অসম): বিকেল ৫ টা ৫৫ মিনিট।
- ঢাকা (বাংলাদেশ): সন্ধ্যা ৬ টা ২৭ মিনিট।
রোজার সময় কী কী নিয়ম মেনে চলা উচিত?
চিকিৎসক বর্ষা গোরে বলছেন, উপবাসের সময় যে খাবার খাওয়া হয়, তার শক্তি দিয়ে চলে সারাদিন চলে। আর ইফতারের খাওয়া-দাওয়ায় ভর করে শরীর পুনরায় শক্তি পায়। রমজানের একটি উপবাসের দিনে এই দুই সময়ের খাওয়া-দাওয়াই খুবই প্রয়োজনীয়। তিনি বলছেন, উপবাসের দিনগুলিতে উপবাস ভাঙার আগে ও পরে একগুচ্ছ এমন খাবার খাওয়া উচিত, যা শরীরে নানাভাবে শক্তি জুগিয়ে থাকে। সেগুলির তালিকায় রয়েছে, শাক সবজি, শস্য, বাদাম, ফল, দুধ জাতীয় খাবার।
১) সারাদিন প্রচুর পরিমাণে জল পান করা উচিত।
২) সকালের প্রথম আহার থেকে দিনের শেষে আহার পরিমাণ মতো করা প্রয়োজন। আহারে যেন ভারসাম্য থাকে।
৩) উপবাস ভাঙার পর গরম জল পান করতে হবে।
৪) ডালিয়া বা ওটস খাওয়া জরুরি।
৫) এছাড়াও উপবাসের আগে বা পরে খেতে হবে খেজুর,আমন্ড,ওয়ালনাট, অ্যাভোকাডোর মতো জিনিস খেতে হবে।
৬) প্রোটিনের জন্য খেতে হবে, দুধ, দই, শস্য জাতীয় খাবার, বাদাম। গুড় খাওয়াও এই সময় ভালো।